Official Website of Official Website of Official Website of
  • Home
  • About Me
  • News & Media
  • Photo Gallery
  • Contact

News & Media

Fight Corona
Humanitarian & Human Rights
General
Videos
Articles Cut
Fight Corona
‘মানবিক হাসপাতাল’ পৌঁছে যাবে রোগীর বাসায় – banglanews24.com

বিএইচআরসি গভর্নর আমিনুল হক বাবুর ব্যবস্হাপনায় নগরে চালু হলো মানবিক হাসপাতাল। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত  ফোন করলেই ডাক্তার পৌঁছে যাবেন রোগীর বাসায়।

করোনা, ডেঙ্গুর ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে বিনামূল্যে এ সেবা পাবেন নগরবাসী।  মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে এ সেবার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি। অতিথি ছিলেন লায়ন্স জেলা গভর্নর আল সাদাত দোভাষ সাগর, বিএমএর সদস্য ডা. হোসাইন আহমেদ, তিলোত্তমা চট্টগ্রামের সাহেলা আবেদিন, খলিল জান্নাত ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তৌহিদ ফয়সাল, পরিবর্তন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান দিদারুল আলম, ব্যবসায়ী নওশাদ হোসাইন, মানবাধিকার নেতা ইমদাদ চৌধুরী ও আবদুল হালিম।

ইতোমধ্যে এ সেবায় করোনাযোদ্ধা হিসেবে যোগ দিয়েছেন ডা. নুরুল আশরাফ আশিক ও  ডা. রায়হান আহমেদ এবং সহযোগী হিসেবে আছেন মো. মাঈনুদ্দীন হাসান।

আমিনুল হক বাবু জানান, বাই সিরিয়ালি পর্যায়ক্রমে রোগীদের বাসায় গিয়ে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করবে মানবিক হাসপাতাল।

Original News Link

‘ফোন করলেই রোগীর বাসায় পৌঁছে যাবে হাসপাতাল’ – projonmonews24.com

রোগী হাসপাতালে নয় হাসপাতাল পৌঁছে যাবে রোগীর বাসায়। বর্তমান এই কঠিন পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে চট্টগ্রাম শহরে নেয়া হয়েছে এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।

বিএইচআরসি গভর্নর আমিনুল হক বাবুর ব্যবস্হাপনায় চট্টগ্রাম নগরীতে চালু হলো মানবিক হাসপাতাল। এই মানবিক হাসপাতালে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত  ফোন করলেই ডাক্তার পৌঁছে যাবেন রোগীর বাসায়।করোনা, ডেঙ্গুর ঊর্ধ্বগতির এ সময়ে বিনামূল্যে এ সেবা গ্রহন করতে পারবেন নগরবাসী।  আজ মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে এ সেবার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি।

অতিথি ছিলেন লায়ন্স জেলা গভর্নর আল সাদাত দোভাষ সাগর, বিএমএর সদস্য ডা. হোসাইন আহমেদ, তিলোত্তমা চট্টগ্রামের সাহেলা আবেদিন, খলিল জান্নাত ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তৌহিদ ফয়সাল, পরিবর্তন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান দিদারুল আলম, ব্যবসায়ী নওশাদ হোসাইন, মানবাধিকার নেতা ইমদাদ চৌধুরী ও আবদুল হালিম।

ইতোমধ্যে এ সেবায় করোনা যোদ্ধা হিসেবে যোগ দিয়েছেন ডা. নুরুল আশরাফ আশিক ও  ডা. রায়হান আহমেদ এবং সহযোগী হিসেবে আছেন মো. মাঈনুদ্দীন হাসান।

আমিনুল হক বাবু জানান, বাই সিরিয়ালি পর্যায়ক্রমে রোগীদের বাসায় গিয়ে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করবে মানবিক হাসপাতাল।

Original News Link

‘মানবিক হাসপাতালের’ যাত্রা শুরু, ফোন করলেই বাসায় যাবে ডাক্তার – alokitoctg.com

অসুস্থ হলে শুধু একটি ফোন করতে হবে। এরপর আর কোনো চিন্তা করতে হবে না। মুহূর্তেই চিকিৎসক পৌঁছে যাবেন আপনার বাসায়। আর এই চিকিৎসাসেবা পাওয়া যাবে কোনো টাকা ছাড়াই!

এমনই এক মানবিক হাসপাতাল চালু করেছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর আমিনুল হক বাবু। মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে এ সেবার উদ্বোধন করেন জেলা সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি।

এতে অতিথি ছিলেন লায়ন্স জেলা গভর্ণর আল সাদাত দোভাষ সাগর, ডা. হোসাইন আহমেদ, তিলোত্তমা চট্টগ্রামের সাহেলা আবেদিন, খলিল জান্নাত ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তৌহিদ ফয়সাল, পরিবর্তন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান দিদারুল আলম, নওশাদ হোসাইন, মানবাধিকার নেতা ইমদাদ চৌধুরী ও আবদুল হালিম।

জানা গেছে, এই সেবায় ইতোমধ্যে যুক্ত হয়েছেন ডা. নুরুল আশরাফ আশিক ও ডা. রায়হান আহমেদ। সহযোগী হিসেবে আছেন মো. মাঈনুদ্দীন হাসান। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত পাওয়া যাবে বিনামূল্যের এই সেবা। নগরের যেকোনো এলাকা থেকে মানবিক হাসপাতালের হট লাইনে (০১৯৭১-৯৭২০০৫ ও ০১৯৭১-৯৭২০০৯) কল করলেই ডাক্তার পৌঁছে যাবেন রোগীর বাসায়।

Original News Link

চমেক হাসপাতালের নির্ধারিত প্রকল্প কুমিল্লায় করার প্রস্তাবে মানবাধিকার সংগঠক আমিনুল হকের ক্ষোভ – cvoice24.com

চট্টগ্রামে জায়গা সংকটের কথা বলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের নির্ধারিত প্রকল্প স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম তার নিজের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলায় প্রস্তাব করার খবরে ক্ষোভ জানিয়েছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি মো. আমিনুল হক বাবু। অবিলম্বে এ প্রস্তাব বাতিল করে চট্টগ্রামে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১০ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। 

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘এই প্রস্তাবে মূলকারণ দেখানো হয়েছে জায়গার সংকট। এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং মিথ্যাচার। বড়সড় জায়গা নিয়ে বাংলাদেশে যে কয়টি হাসপাতাল আছে তারমধ্যে চমেক হাসপাতাল অন্যতম। আমরা মনে করি, বর্তমানে চমেক এর যে খালি জায়গা আছে তাতে নতুন ভবন করা সম্ভব। চট্টগ্রামের একজন সন্তান হিসাবে চট্টগ্রামবাসীর পক্ষ থেকে যৌক্তিক কারণে আমি এ প্রস্তাবের বিরোধীতা করছি। আমরা আশা করছি, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নজরে আনবেন এবং চট্টগ্রামেই এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চট্টগ্রামবাসীর আশংঙ্কা ভুল প্রমাণিত করবেন।’

Original News Link

সব ক্লিনিকে করোনা চিকিৎসা দিতেই হবে, মানববন্ধনে আমিনুল – banglanews24.com

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগর চট্টগ্রামে বেসরকারি পর্যায়ের হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলো সর্বসাধারণের সেবা দিতে আগ্রহী হচ্ছে না জানিয়ে মানবাধিকার কমিশনের সিনিয়র ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু বলছেন, সরকারি নির্দেশনা থাকার পরও কয়েকদিনের বাস্তবতায় এটাই প্রতিয়মান হয়।

করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে সাধারণ রোগীদেরও হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

এ হাসপাতাল ও হাসপাতাল করতে গিয়ে অনেক রোগী মাঝপথেই মারা যাচ্ছে। এর চেয়ে অসহায় অবস্থা আর কী হতে পারে?

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চল, মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে সংগঠনের মঙ্গলবার (২ জুন) বিকেলে নগরের দামপাড়া চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, চিকিৎসা মানুষের একটি মৌলিক অধিকার। দেশের সাধারণ মানুষের কল্যাণে বেসরকারি চিকিৎসা খাত কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে সেই প্রশ্ন থেকেই যায়।

আমার জানাতে চাই, একটি জীবনও যদি অবহেলায়, অব্যবস্থাপনায় হারিয়ে যায় তার দায় সংশ্লিষ্ট কেউই এড়ানোর সুযোগ নেই। তাই এখনো সময় আছে, হাসপাতাল মালিকদের মানবিক হতে হবে। সবারর দাবি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকেও করোনা চিকিৎসা দিতেই হবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, আহসান খুররম, বৃহত্তর অঞ্চলের যুগ্ম সম্পাদক মাসুদ পারভেজ, সাজ্জাদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আবু আনিস খান, ইমদাদ চৌধুরী, মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া, ব্যাংকার জাহাঙ্গীর আলম, মিজানুর রহমান, জাহিদ তানছির, লায়ন হাফিজুর রহমান, কাজী সালাহউদ্দিন, ইফতিয়াজ সাঈদ সর্দার, রাসেল সালাহউদ্দিন, মোহাম্মদ রফিক, শাহরিয়ার নিজাম, ইকবাল আহমেদ প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা সর্বসাধারণের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর নির্দেশনা দেওয়ায় সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক সাধুবাদ এবং যে সব হাসপাতাল, ডাক্তার, নার্স স্বাস্থ্যকর্মী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ করোনা যুদ্ধে আত্মনিয়োগ করেছেন তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান।

Original News Link

করোনাকালে রোগী পরিবহনে ভরসা মানবাধিকারের অ্যাম্বুল্যান্স – banglanews24.com

রাত তিনটা। চারদিন বয়সী সিজারিয়ান নবজাতক ডায়রিয়ায় কাহিল। রাস্তায় কোনো গাড়ি নেই। কোনো হাসপাতালের অ্যাম্বুল্যান্সও পাচ্ছি না। প্রতিটি মুহূর্ত যখন মূল্যবান তখনি একজনের কাছে পেলাম মানবাধিকার কমিশনের ফ্রি অ্যাম্বুল্যান্সের নাম্বার। কয়েকবার কল করতেই রিসিভ হলো। ১০ মিনিটে অ্যাম্বুল্যান্স হাজির।

করোনাকালে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগর, চট্টগ্রামে চালু হওয়া বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ফ্রি অ্যাম্বুল্যান্স সার্ভিসের উপকারভোগী মোহাম্মদ রাজিব এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানালেন বাংলানিউজের কাছে।

এ উপকারের কথা কখনো ভুলবো না।

রফিকুল আলম মানবাধিকার কমিশনের অ্যাম্বুল্যান্স সেবা নিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, আমিনুল হক বাবু ভাই আমার অ্যাম্বুলেন্স লাগবে।

কেন আর জিজ্ঞাসা করলেনও না। তাৎক্ষণিক ড্রাইভারকে আমার নম্বর দিলেন। ড্রাইভার আমাকে কল করলেন। আমি অবাক, ৮-১০ মিনিট অ্যাম্বুলেন্স হাজির বাসার দুয়ারে। ফ্রি সার্ভিসের সুফল পেয়ে আমি অভিভূত ও কৃতজ্ঞ। হঠাৎ নামাজ পড়া অবস্থায় বুকে ব্যথা অনুভব করা রোগীকে মেডিক্যাল নেওয়ার জন্য গন্তব্য থেকে ডাইরেক্ট গাড়ি না পাওয়ায় কল দিয়ে মানবাধিকার কমিশনের সিনিয়র ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু ভাইকে কল দিলে অ্যাম্বুলেন্স দ্রুত চলে আসলো। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল রোগীকে পৌঁছাতে সক্ষম হই খুব দ্রুত গতিতে। অভিভূত হলাম ড্রাইভার আর তার সহযোগীর দায়িত্বশীলতা দেখে।

রাজিব বলেন, দুঃসময়ে অ্যাম্বুল্যান্স পাওয়াটা আমাদের জন্য বিরাট উপকার।

Original News Link

মানবতার ডাকে সাড়া দিতে ২৪ ঘণ্টা ফ্রি অ্যাম্বুল্যান্স সেবা – passengervoice.net

করোনাকালে নগরের সাধারণ রোগীদের বিনামূল্যে ২৪ ঘণ্টা অ্যাম্বুল্যান্স সেবা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখা। চারটি মোবাইল ফোন নাম্বারে (০১৬১৭ ৪৪৫৫৪৪, ০১৭১৮ ২১৮৪১৫, ০১৭১২ ৮২৩৭২১ ও ০১৫১৯ ৭০২০২০) কল দিলে রোগীর বাসায় হাজির হবে অ্যাম্বুল্যান্স।  

সোমবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে ‘মানবতার ডাকে সাড়া, দিন রাত ২৪ ঘণ্টা’ স্লোগানের এ সেবার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।  

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার সভাপতি ও সিনিয়র ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু, ডেপুটি গভর্নর মশিউল আলম স্বপন, সংগঠনের সহ-সভাপতি মহসিন ভুইয়া, যুগ্ম সম্পাদক মাসুদ পারভেজ,স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. দীপক বড়ুয়া ও মশিউর রহমান ইমরান।

আমিনুল হক বাবু জানান, লকডাউন পিরিয়ডে যানবাহনের অপ্রতুলতার কারণে মানুষের কষ্ট লাঘবে এ উদ্যোগ নিয়েছি আমরা। সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মোবাইল নাম্বারে ফোন করে চট্টগ্রাম সিটির যেকোনো মুমূর্ষু রোগী এ সেবা  নিতে পারবেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। তবে আগ্রহ থাকলেও করোনা সাসপেক্ট অথবা করোনা রোগী পরিবহন করতে পারবে না এ অ্যাম্বুলেন্স। কারণ করোনা রোগী পরিবহনে বিশেষ নিরাপত্তা প্রয়োজন।একটি মাত্র ফোন কল, আপনার সেবা দিতে প্রস্তত মানবাধিকার কমিশন এর নেতৃবৃন্দ।

তিনি জানান, করোনাভাইরাসের শুরু থেকে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার পক্ষ থেকে ৫ হাজার মাস্ক এবং ২ হাজার স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরে একটানা ১০ দিন নগরের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে স্টেশন রোডে ছিন্নমূল, মাঝিরঘাটে শ্রমিক, কদমতলীতে বস্তি এলাকা, ইপিজেডে শ্রমিক এলাকা, আকবর শাহ সহ বিভিন্ন জায়গায় দৈনিক ৩০০ লোকের মধ্যে খাদ্য সরবরাহ করা হয়।

আমরা বিশ্বাস করি সরকারের বড় উদ্যোগের পাশাপাশি সবার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা করোনাকালে মানুষের উপকার করবে। তাদের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করবে।

Original News Link

নগরবাসীর আশার আলো ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস – sharebiz.net

দেশবাসী করোনা নিয়ে এ মূহূর্তে সবচেয়ে আতঙ্কে আছে। আর আতঙ্কের কারণে অধিকাংশ চালক অ্যাম্বুলেন্স চালাতে অনীহা প্রকাশ করায় অ্যাম্বুলেন্স চলাচল সীমিত হয়ে পড়েছে। ফলে চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল হয়ে গেছে অ্যাম্বুলেন্স সেবা। এতে সাধারণ ও জটিল রোগে আক্রান্ত রোগীরা বিপাকে পড়ছেন।

ফলে এক ধরনের মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। এ সংকট কিছুটা কাটানোর জন্য এক দল মানবিক মানুষের উদ্যোগে চালু করা অ্যাম্বুলেন্স শতাধিক অসহায় রোগীকে হাসপাতালে পৌঁছে দিচ্ছে। এ কার্যক্রম চট্টগ্রামবাসীর কাছে প্রশংসা পেয়েছে।
বলছিলাম বাংলাদেশ মানবধিকার কমিশনের চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানবিক উদ্যোগের কথা। আর এ কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু।

বাংলাদেশ মানবধিকার কমিশনের চট্টগ্রাম অঞ্চল কমিটির সূত্রে জানা যায়, করোনার কারণে জনমনে ভয়াবহ আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এ সময় সাধারণ রোগী, হৃদরোগী, দুর্ঘটনায় আহত মানুষ, কিংবা গর্ভবতীরা প্রয়োজনীয় অ্যাম্বুলেন্স সেবা থেকে বঞ্চিত হয়। এতে বিপাকে পড়ছেন সাধারণ জ্বর, সর্দি ও কাশিতে আক্রান্ত সাধারণ মানুষ ও জটিল রোগীরা।

কিন্তু সব ক্ষেত্রে করোনা-আক্রান্ত রোগীরা মনে করেন, প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা প্রদানে অনীহা প্রকাশ করছেন বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসক। নিরাপত্তার অজুহাতে বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরাসরি এসব রোগীকে এড়িয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে।

অপরদিকে আতঙ্কের কারণে অধিকাংশ চালক অ্যাম্বুলেন্স চালাতে অনীহা প্রকাশ করেন। এতে অ্যাম্বুলেন্স চলাচল সীমিত হয়ে পড়ে। ফলে চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল হয়ে যায় অ্যাম্বুলেন্স সেবা। এতে সাধারণ ও জটিল রোগে আক্রান্ত রোগী বিপাকে পড়ায় এক ধরনের মানবিক সংকট দেখা দেয়।

এ সংকট কিছুটা কাটানোর জন্য এক দল মানবিক মানুষ এগিয়ে আসেন। তাদের উদ্যোগে চালু করা একটি অ্যাম্বুলেন্স ২৪ ঘণ্টা অসহায় রোগীকে হাসপাতালে পৌঁছে দিচ্ছে। এ কার্যক্রম চট্টগ্রামবাসীর কাছে প্রশংসা পাচ্ছে। এ মানবিক কাজটি শুরু হয়েছিল গত ১৯ এপ্রিল। শুরু থেকে নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে এ সেবা দেওয়া হচ্ছে।

সিটি মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন এ সার্ভিসের উদ্বোধন করেন। এখন পর্যন্ত শতাধিক রোগীকে সেবা দেওয়া হয়েছে। সেবা গ্রহণে আগ্রহীরা ০১৬১৭৪৪৫৫৪৪, ০১৭১৮২১৮৪১৫, ০১৭১২৮২৩৭২১, ০১৫১৯৭০২০২০-এ নম্বরগুলোয় যোগাযোগ করতে পারেন। আর এ মহৎ কাজটি অনেকটা নীরবে করে যাচ্ছে বাংলাদেশ মানবধিকার কমিশনের চট্টগ্রাম অঞ্চল কমিটি। এ কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু।

সেবাগ্রহীতার তালিকা সূত্রে জানা যায়, কয়েক দিন আগে এমনই এক কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছিল নগরীর পাহাড়তলীর এক পরিবার। তখন রাত ৩টা। হঠাৎ নবজাতক শিশুর ডায়রিয়া দেখা দেয়, কিন্তু কোথাও অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছিল না। অজানা আতঙ্কে শিশুটির আপনজনরা হতবিহবল হয়ে পড়ে।

পরিচিত একজনের কাছ থেকে নাম্বার পেয়ে তারা ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসে যোগাযোগ করেন। এর কয়েক মিনিট পর উপস্থিত হয় ফ্রি সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্স। দ্রুত সময়ে পরিবারটি নগরীর আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যায় সন্তানটিকে। এ যাত্রায় রক্ষা পায় নবজাতক শিশুর জীবন।

অ্যাম্বুলেন্সের সেবাগ্রহণকারী বেশ কয়েকজন প্রতিবেদককে বলেন, মানুষের তো স্বাভাবিক কিছু রোগ বা রোগের উপসর্গ থাকে। করোনার কারণে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল যে কোথাও অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছিল না। এতে হতবিহবল হয়ে পড়ি। কোনো উপায়ান্তর না দেখে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসে যোগাযোগ করি। তারা দ্রুত সময়ে আমাদের সেবা দেয়। করোনার সংকট চলাকালে এ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয় একটি মানবিক উদ্যোগ।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বলেন, মানবতার জন্য আমরা কাজ করি। করোনা সংক্রমণ শুরুর সময় লক্ষ করি। করোনাভাইরাসের কারণে দেশে সাধারণ ছুটিতে সড়কে কমেছে গাড়ির সংখ্যা। হাতেগোনা কয়েকটি গাড়ির দেখা মিললেও করোনার ভয়ে অসুস্থ কাউকে গাড়িতে তুলতে অনাগ্রহী চালকরা।

এ অবস্থায় অসুস্থ মানুষদের হাসপাতালে পৌঁছে দিতে আমরা বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখা ২৪ ঘণ্টা ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু করি চট্টগ্রাম মহানগরীতে। এখন পর্যন্ত শতাধিক রোগীকে নিরাপদে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছি, যদিও এর আগে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও তৈরি করা খাবার বিতরণ করেছি।

Original News Link

Humanitarian & Human Rights
একে অপরের অধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে: আমিনুল হক বাবু – banglanews24.com

৭৫তম বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উদযাপন উপলক্ষে মানবাধিকারকর্মী ও সামাজিক সংগঠক আমিনুল হক বাবু’র উদ্যোগ মানবাধিকার কর্মীদের মতবিনিময় রোববার (১০ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

আন্তর্জাতিক সেবা সংস্থা জাতিসংঘ ঘোষিত ‘সবার জন্যে স্বাধীনতা, সমতা ও ন্যায় বিচার’ এই শ্লোগানে বিশ্বব্যাপি উদযাপিত এ দিবসে মানবাধিকার বিষয়ক আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন চট্টগ্রাম বার অ্যাসোসিয়েশন এর সিনিয়র সহ-সভাপতি  অ্যাডভোকেট সেকান্দর চৌধুরী, লায়ন নবাব হোসেন মুন্না, লায়ন মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ইসকান্দর মিয়া তালুকদার, আছাদুজ্জামান খান, মোহাম্মদ জাবেদ হোসাইন, আবদুল নুর, ইঞ্জিনিয়ার শাহীন চৌধুরী, চৌধুরী কেএনএম রিয়াদ, এমদাদ চৌধুরী, এম এ জলিল ফিজিও, জাহিদ তানছির, হাজী মো. বাবর আলী, জাহিদুল হাসান, সাইকা দোস্ত, মশিউর রহমান ইমরান,আজিজা হক পায়েল, সাজ্জাদ মাহমুদ রাসেল, এম এ জলিল, মুহাম্মদ শাহআলম, আবদুর রাজ্জাক, শামসুজ্জোহা আজাদ পলাশ, আলমগীর বাদশা, শরিফুল ইসলাম, দিদারুল আলম, মোঃ আলমগীর, রেজাউল আজিজ রেজা, নজরুল ইসলাম জয়, শিল্পী বসাক, এম. এইচ. মানিক,নাজিম উদ্দিন বেলাল সহ প্রমুখ।

এ সময় আমিনুল হক বাবু বলেন, মানবাধিকার প্রতিটি ধর্মে ইবাদতের অংশ। সার্বজনীন মানবাধিকারের সব ধারা সমুন্নত রাখতে আমাদের সকলেরই নিজের অবস্থানে দায়িত্ব রয়েছে।

সুতরাং তার গুরুত্ব অনুধাবন করে মানবাধিকার সুরক্ষা ও বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। মানুষ একে অপরের অধিকারের বিষয়ে সচেতন হলেই কেবল মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।

Original News Link

মানবাধিকার কমিশন ইপিজেড-৩৯নং ওয়ার্ডের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন” – channel69tv.net.bd

চট্টগ্রাম মহানগীরর ইপিজেড থানাধীন ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ইপিজেড শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখছেন ব্যারিষ্টার সওগাঁতুল আনোয়ার খাঁন বলেছেন,মানুষ কে সুষ্টু-সুন্দর ভাবে অধিকার নিয়ে বাচঁতে দেওয়ার নামই হচ্ছে প্রকৃত মানবাধিকার, দেশে দেশে গণমানুষ কে সঠিক ও স্বচ্ছ জ্ঞান,নৈতিক,আর্থিক স্বচ্ছতা নিয়ে ঠিকে থাকতে হলে মদিনার সনদ বিষয়ে বিদ্যা চর্চা করতে বিশেষ অনুরোধ জানান। পরিবার –সমাজে অনিয়মের প্রতিবাদকারীই একজন প্রকৃত মানবাধিকার কর্মীর পরিচয়। তিনি মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ কে আইনী সেল গঠনের আশ্বাস্ত করেন।

অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা ,চট্টগ্রাম বিভাগীয় মানবাধিকার গভর্ণর মোঃ আমিনুল হক বলেন, অধিকার বঞ্চিত এবং আইনী সেবা পেতে চট্টগ্রামের বিজ্ঞদের সমন্বয় করে পরামর্শক সহায়তা সেল, আইনী ও মানবাধিকার সহায়তা পাওয়ার সেমিনার এবং তৃণমূলে মানুষের পক্ষে জনমত গঠনে কমিশন ভূমিকা রাখতে দৃঢ় আহবান করেন। তিনি জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক সহায়তা দানের প্রতি অনুরোধ জানায়।
মানবাধিকার কমিশন ইপিজেড শাখার সভাপতি মোঃ আবু তাহেরের সভাপতিত্বে ওসাঃসম্পাদক হাজী মোঃ নাছির উদ্দিনের সঞ্চালনায়ে ০৩রা ফেব্রুয়ারী, শুক্রবার বিকেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল আমিন স্মৃতি মিলনায়তনে সম্মেলনের২য় পর্বে ইপিজেড থানা ও ৩৯নং ওয়ার্ডের মানবাধিকার নেতৃবৃন্দদের শপথ বাক্য পাঠকরান অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় মানবাধিকার গভর্ণর মোঃ আমিনুল হক বাবু। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহিলা কাউন্সিলর মিসেস শাহানুর বেগম, সাবেক কাউন্সিলর হাজী মোঃ আসলাম,বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান মোঃ জসিম উদ্দিন,দক্ষিণ হালিশহর উচ্চ বিদ্যালয় সভাপতি হাজী মোঃ সাহাব উদ্দিন, সমাজসেবক ও শিক্ষা সংগঠক হাজী মোঃ আবু তালেব,নারী নেত্রী ও সংগঠক মিসেস শারমিন ফারুখ সুলতানা , আইন সহায়তা বিষয়ক সম্পাদক এডঃ বরকত উল্লাহ খান।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন নগর দক্ষিনের সভাপতি প্রকৌ: মোঃ ইমরান,নির্বাহী সভাপতি-মোঃ দিদারুল আলম,সাঃসম্পাদক-মোঃ এমদাদ হোসেন,ইপিজেড শাখার যুগ্ন সম্পাদক খান মোঃ সাইফুল,যুগ্ন সম্পাদক-আজাদ হোসেন রাসেল,ইব্রাহিম খলিল বাদশা,সাংগঠনিক সম্পাদক-ইকবাল হোসেন সুমন,নূরে আলম সিদ্দিক, ৩৯নং ওয়া্র্ড শাখার সভাপতি ফারুখ হোসেন সুমন,নির্বাহী সভাপতি মহিম ইসলাম রায়হান, সাঃসম্পাদক- ইফতেখার হোসেন জিসান, যুগ্ন সম্পাদক ফয়সাল বিন নাছির,নারী নেত্রী ফাতেমা নারগিস কাকন প্রমুখ।
সর্বশেষে বিগত২০২১-২০২২ সালে ইপিজেড-৩৯ নং ওয়ার্ড এলাকায় মানিবক কাজ ও মানবাধিকারে বিশেষ অবদান রাখায় গুনীব্যক্তিদের সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট,মানবাধিকার ম্যাগাজিন প্রদান করে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

Original News Link

বামাকের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু – cvoice24.com

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন (বিএইচআরসি) এর ডেপুটি গভর্নর হলেন আমিনুল হক বাবু। মানবাধিকার কমিশন সদর দপ্তর গত ৩০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব ড. সাইফুল ইসলাম দিলদার স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে আমিনুল হক বাবুকে বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার সভাপতির পাশাপাশি বিএইচআরসির ডেপুটি গভর্নরের দায়িত্ব প্রদান করেন। আমিনুল হক বাবু দেশ এবং বিদেশে মানবাধিকার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা ছাড়াও চট্টগ্রাম অঞ্চল বিশেষ করে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, চট্টগ্রাম মহানগর এবং কক্সবাজার জেলার মানবাধিকার কার্যক্রম তদারকি করতে পারবেন।

মানবাধিকার কমিশন বিশ্বাস করে আমিনুল হক বাবুর নেতৃত্বে মানবাধিকার কার্যক্রম বেগবান হবে এবং ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে উক্ত কার্যক্রমের প্রসার ঘটবে।

Original News Link

বিএইচআরসি গভর্নর আমিনুল হক বাবুর সাথে আকবরশাহ থানা শাখার সমন্বয় সভা – dainikdeshbani.com

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিণ এর নির্বাহী সভাপতি মানবতাবাদী শফিউল আলম রানার সভাপতিত্বে আজ বিকাল ৫ টায় কেন্দ্রীয় গভর্নর ও বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার সভাপতি আমিনুল হক বাবুর পূর্ব মাদার বাড়ীস্থ কার্যালয়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন আকবরশাহ থানা শাখার নেতৃবৃন্দের সাথে এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।এতে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন আকবরশাহ থানা শাখার।প্রধান অতিথি আমিনুল হক বাবু তার বক্তব্যে আকবরশাহ থানা শাখার কর্মকান্ডের প্রশংসা করেন এবং লিগ্যাল এইড কার্যক্রম জোরদার করার আহ্বান জানান।তিনি আরো বলেন অসহায় নির্যাতিত মানুষের পাশে দাড়ানো হলো মানবাধিকার কর্মীর প্রধান কাজ।তিনি মানবাধিকার রক্ষায় সকল কে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।সভাপতি রানা তার বক্তব্যে আকবরশাহ থানার সকল কর্মকান্ডে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

এতে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন আকবরশাহ, মোঃ আমিনুল হক বাবু গভর্নর ও সভাপতি, চট্টগ্রাম অঞ্চল মোঃ রানা নির্বাহী সভাপতি, চট্টগ্রাম মহানগর (দক্ষিন) মোঃ নজরুল ইসলাম সুমন, সভাপতি মোঃ আব্দুল করিম, নির্বাহী সভাপতি সজীব দাশ, সহ-সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ আনোয়ারুল আজিম খসরু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মেজবাহুল নোমান, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ ইলিয়াস, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ জহির, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ শাহাদাত হোসেন স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী সোহেল রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক-১ মোঃ হেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক-২ সহ আরো অনেকে

Original News Link

বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধু : আমিনুল হক বাবু – cvoice24.com

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহযোগীতায় এবং আলোর পথে কর্ণফুলীর উদ্যোগে উত্তর শিকলবাহা  ওমরা মিঞা এরশাদিয়া সুরাইয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসাতে বৃক্ষরোপণ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিতরণ অনুষ্ঠান গতকাল মঙ্গলবার  সম্পন্ন হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর এবং বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি আমিনুল হক বাবু। অধ্যক্ষ আবু নাছের ফয়েজির সভাপতিত্বে এবং আলোর পথে কর্ণফুলীর আহ্বায়ক মিজানের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন মানবাধিকার কমিশনের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান উল্লাহ্ বাহার, বিশেষ অতিথি  ছিলেন কায়িমুর রশিদ বাবু, হাফেজ জাকের উল্লাহ্।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলোর পথে কর্ণফুলীর নেতা-কর্মীবৃন্দ যথাক্রমে মোঃ তারেক, মোঃ মিজানুর রাহমান, মোঃ হাসান, মোঃ তারেক সিএ, মোঃ ইব্রাহিম, মোঃ মোশাররফ, সালাউদ্দিন সুমন, শাহজাহান হোসেন, আরিয়ান খান, মোঃ ফারুক, মোঃ নাঈম উদ্দিন, ওশান খান, ওসমান আলি, সাঈফ করিম, সজিব তালুকদার, জাহেদুল ইসলাম, প্রবাস, সবুজ, মোস্তফা কামাল তুহিন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে মানবাধিকার কমিশনে আঞ্চলিক শাখা এবং আলোর পথে কর্ণফুলীর উদ্যোগে সর্বমোট শিক্ষার্থীদের মাঝে ২১০০ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমিনুল হক বাবু বলেন, বৃক্ষ দেশকে সবুজায়ন করে, তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধু। সবুজায়ন ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে বৃক্ষের বিকল্প নেই।

Original News Link

কর্পোরেটদের অন্য লড়াই – mzamin.com

চট্টগ্রামের কর্পোরেট জগতের কর্মকর্তাদের জন্য টিম চিটাগং প্রতিষ্ঠানের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো জমজমাট ‘চিটাগং ব্যাডমিন্টন ফেস্ট’। টানা তৃতীয়বারের মতো এবারও এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হলো।

গত ২৪শে জানুয়ারি নগরের চট্টগ্রাম রাইফেলস ক্লাব মাঠে দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন মিলানো রেস্টুরেন্ট গ্রুপ। আর রানার্সআপ হয়েছেন কিউব। পুরস্কার বিতরণী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু, র‌্যাংকস প্রপার্টিজ-এর সিইও তানভীর শাহরিয়ার রিমন, আয়োজক টিম চিটাগং এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট ইমতিয়াজ উদ্দীন জিহাদ প্রমুখ। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল কায়সার। আয়োজকরা জানান, ব্যাডমিন্টন ফেস্টে মোট ১৮টি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। সেখান থেকে ৬টি দলকে দ্বিতীয় পর্বের জন্য বাছাই করা হয়। এরপর ফাইনালে অংশ নেন দুটি দল। প্রতিযোগিতায় যারা অংশ নেন তাদের মধ্যে ছিল পেড্রোলো গ্রুপ, এলিট পেইন্টস, বায়েজিদ স্টিল, কেডিএস গ্রুপ, এন আর বি গ্লোবাল ব্যাংক, পিটুপি ফ্যামিলি, আরামিট সিমেন্ট লিমিটেডসহ মোট ১৮টি দল।

Original News Link

সুবিধাবঞ্চিত শতাধিক পরিবার পেল হ্রদয়ে ৯০ এর ঈদ উপহার – dainikazadi.net

হ্রদয়ে ৯০ ও বিএইচআরসি গভর্নর আমিনুল হক বাবুর যৌথ উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শতাধিক পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর আমিনুল হক বাবু ও হ্রদয়ে ৯০ এর এডমিন বদরুল হাসান, গোফরান কাজী, আলমগীর হায়দার চৌধুরী লিটন, জি এস শাহাবুদ্দিন সজীব, মমতাজ বেগম ও এক্সিকিউটিভ মেম্বার শাহীন মাহমুদ, আব্দুল আলীম এবং প্রবাসী প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম সোহাগ সহ নেতৃবৃন্দ।

এ সময় সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোও ইবাদত, সেই ইবাদতের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর এবং হ্রদয়ে ৯০ এর উদ্যোগে ভবিষ্যতেও এ ধরনের মানবিক কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকবে।

Original News Link

মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রামের নবগঠিত কমিটির শপথ গ্রহণ – chattogramsaradin.com

সমাজের অসহায়, নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের ভরসার ঠিকানা, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, চট্টগ্রাম বিভাগের নব গঠিত কমিটির শপথ গ্রহণ ও ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল কাদেরের সঞ্চালনায় ও সভাপতি সেতারা গফফারের সভাপতিত্বে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির দামপাড়া ওয়াসার মোড় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায়, নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দদের শপথবাক্য পাঠ করান চট্টগ্রাম বিভাগের প্রধান উপদেষ্টা, অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরুল আনোয়ার। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন-সদর দপ্তরের গর্ভনর আমিনুল হক বাবু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-উপদেষ্টা এডভোকেট ফয়জুর রহমান চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি আবুল হাশেম তালুকদার, আব্দুর রব চৌধুরী টিপু, সহ সভাপতি লায়ন ইফতেখার হোসেন খান, সায়মা হক, হুমায়ুন কবির মাসুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ আবুল কালাম, ইঞ্জিনিয়ার জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইকবাল আহমেদ, প্রচার সম্পাদক ইকবাল মুন্না, মহিলা সম্পাদিকা নবুয়াত আরা সিদ্দিকা সহ অন্যান্য মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ। চট্টগ্রাম বিভাগের আলোচিত মানবাধিকার কর্মীদের নিয়ে গঠিত, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন কেন্দ্রীয় কমিটি অনুমোদিত ৬০ সদস্য বিশিষ্ট উক্ত বিভাগীয় কমিটির নবগঠিত পূর্নাঙ্গ কমিটির শপথে অংশ গ্রহণ করেন। সভায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নব গঠিত মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ সমাজের নির্যাতিত, অসহায় ও নিপীড়িত মানুষের পাশে থাকার এবং যেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন সেখানে প্রতিরোধে নির্যাতিতের পক্ষে আইনী লড়াইয়ে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

Original News Link

বাংলাদেশ মানবাধিকার চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিণ শাখার নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক – bahannonews.com

বাংলাদেশ মানবাধিকার চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিণ শাখার নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক এবং শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার এর গভর্নর ও বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি আমিনুল হক বাবু।

সংগঠনের নবনির্বাচিত সভাপতি মোঃ ইমরানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসাইন চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মানবাধিকার গভর্নর নবাব হোসেন মুন্না। এতে আরো বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কার্যনির্বাহী সভাপতি রোটারিয়ান দিদারুল আলম, মোহাম্মদ ইলিয়াস, সহ-সভাপতি জাবেদ হোসেন, সুদীপ কুমার চন্দ, জহরুল হক সাগর, ইঞ্জিনিয়ার খোরশেদ আলম, আবু নাসের, আনোয়ারুল আজিম খসরু, আলাউদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আইনুল কবির জিতু, মোঃ সিফাত প্রমুখ।

আমিনুল হক বাবু তার বক্তব্যে বলেন, ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠন  আজ বটবৃক্ষের মতো শুধু দেশে নই দেশের বাইরে ও লক্ষাধিক মানবাধিকারকর্মী নিয়ে মানবতার কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। যেখানে মানবাধিকার লংঘন সেখানে বাংলাদেশ মানবাধিকার, এই ব্রত কে সামনে রেখে নবগঠিত  কমিটির সকল নেতৃবৃন্দকে  মানবতার কল্যাণে একযোগে কাজ করার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে নব নির্বাচিত নেতৃবন্দদের কে ফুল দিয়ে বরণ করা হয় ও আইডি কার্ড বিতরণ করা হয়।

Original News Link

 

পাহাড়তলীতে চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল ফাউন্ডেশনের ফ্রি হেলথ ক্যাম্প – mycfh.org

চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প ও মেডিসিন ১৩ নং ওয়ার্ড পাহাড়তলীস্থ ওয়ারলেস ঝাউতলা কলোনী উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

হৃদয়ে ৯০ ব্যাচ এর আয়োজনে প্রায় পঞ্চাশজনের অধিক ৯০ এসএসসি ব্যাচের সদস্যগণ ও স্থানীয় এলাকাবাসীকে চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি বিনামূল্যে ডায়বেটিকস, রক্তচাপ পরীক্ষা ও ঔষধ বিতরণ করা হয়।

এসময় উপস্থিত চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল ফাউন্ডেশনের সভাপতি জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া বলেন, হৃদয়ের ৯০ বন্ধুদের অনেকের বিভিন্ন রকম জটিল-কঠিন সমস্যা থাকতে পারে। পাশাপাশি ৪০ উর্দ্ধ সবারই প্রতিমাসে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা প্রয়োজন। এতে করে শরীরে কোন রোগ বাসা বাঁধলে তা প্রাথমিক অবস্থায় সহজে নিরাময় করা যায়। আজকের এই ক্যাম্পের মাধ্যমে এলাকাবাসীর পাশাপাশি হৃদয়ের ৯০ এর বন্ধুরাও উপকৃত হচ্ছে।

ঔষধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এলবিয়ন গ্রুপ, হোম হাসপাতাল, রোটারি ক্লাব অব চিটার্গ প্রাইম ও রোটারেক্ট ক্লাব মেডিকেল কমিউনিটির সহযোগিতায় এসময় উপস্থিত ছিলেন হৃদয়ের ৯০ এর প্রতিষ্ঠাতা এডমিন কাজী গোফরান, বদরুল হাসান, মমতাজ বেগম, সাহাবুদ্দিন সজীব, মানবাধিকার সংগঠক আমিনুল হক বাবু; সিএফএইচ ফাউন্ডেশনের ডা. সৈকত বড়ুয়া, ডা. সামিউল ইসলাম, ডা. মোতাহার হোসেন শাওন, ডা. তাসলিমা আক্তার সুমি, হেলথ এ্যাসিসটেন্ট বাবলা সরকার, ফারুক চৌধুরী ফয়সাল, ইয়াছিন উদ্দীন জনি, তন্ময় পাল, জয় বড়ুয়া। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন রোটারি ক্লাব অফ চিটাগং প্রাইমের প্রেসিডেন্ট শুভ বড়ুয়া, সেক্রেটারি অজয় কর, পিই মোজাহেদুল ইসলাম রানা, আবু মো. আরিফ, এ্যাড. শিমুল বড়ুয়া, আবু কাইসার সৌরভ, রোটারেক্ট ক্লাব অফ মেডিকেল কমিউনিটির রোটার‍্যাক্টর প্রমিত ধর, শাহরাজ, ফারিয়া, তানজীম, দীপ্ত, দীপ্তি, ষষ্ঠি, হুমাইরা, প্রমি প্রমুখ।

Original News Link

‘বায়ু ও শব্দদূষণ প্রতিরোধে আইনের কঠোর প্রয়োগ, জনসচেতনতা জরুরি’ – dainikpurbokone.net

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, নগরবাসী অতিরিক্ত বায়ু ও শব্দদূষণের ফলশ্রুতিতে স্বাস্থ্যগতসহ নানাবিধ পরিবেশ-সংকটে নিমজ্জিত। যেভাবে দূষণ ক্রমাগতভাবে বাড়ছে, তাতে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে নগর। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে ভয়াবহ বায়ু ও শব্দদূষণের বিষয়টি আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হলে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে। ফলে বায়ু ও শব্দদূষণ প্রতিরোধে আইনের কঠোর প্রয়োগ ও জনসচেতনতা জরুরি।

বুধবার (২২ মার্চ) সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্বরে বায়ু ও শব্দদূষণ প্রতিরোধে যথোপযুক্ত পদক্ষেপ নেয়ার দাবিতে বিভিন্ন পরিবেশ ও নাগরিক সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পরিবেশ মানবাধিকার আন্দোলন পমার চেয়ারপারসন প্রফেসর হাসিনা জাকারিয়া বেলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও নাগরিক সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন গ্রিন অ্যালায়েন্স বাংলাদেশের সভাপতি সাংবাদিক আবসার মাহফুজ। এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সাবেক এমপি মাজহারুল হক শাহ চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্ণফুলী গবেষক প্রফেসর ড. ইদ্রিস আলী, চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ফজল আহমদ, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় মহাসচিব এডভোকেট জিয়া হাবীব আহসান, চট্টগ্রাম কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ প্রফেসর ফজলুল হক, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের সহ-সভাপতি শিল্পী শাহরিয়ার খালেদ, বিজিএমইএ’র সাবেক পরিচালক সাইফ উল্লাহ মনসুর, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম, রাজনীতিক মিটুল দাশ গুপ্ত, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর আমিনুল হক বাবু, হেল্পিং হেন্ড চট্টগ্রাম-ইউএসএর সভাপতি কলামিস্ট মুহাম্মদ মুসা খান, সাবেক কাউন্সিলর এডভোকেট রেহেনা বেগম রানু, লায়ন ইঞ্জিনিয়ার মুজিবুর রহমান, ব্রাইট বাংলাদেশ ফোরামের প্রধান নির্বাহী উৎপল বড়ুয়া, প্রফেসর নোমান আহমেদ সিদ্দিকী, চ.বি’র সহযোগী অধ্যাপক রেজাউল করিম, চ.বি ২৫তম ব্যাচের সভাপতি নুর হোসেন নিজামী তারা, চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক বদরুল হাসান টিটু, বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আলিউর রহমান, সমাজকর্মী নেছার আহমেদ খান, তিলোত্তমা চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা সাহেলা আবেদীন, বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলনের সভাপতি এমএ হাসেম রাজু, আল্লামা রুমী সোসাইটির মহাসচিব এসএম সিরাজদ্দৌল্লাহ, গ্রিন ক্লাব গ্লোবাল সভাপতি সরোয়ার আমিন বাবু, ওব্যাট হেল্পার্স’র কান্ট্রি ম্যানেজার সোহেল আখতার খান, যুগান্তর সমাজ উন্নয়ন সংস্থার প্রোগ্রাম সুপারভাইজার জাফরিন চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রামের ডিজিএম একরাম হোসেন, এডভোকেট শুকরিয়া নজরুল, কধুরখীল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবুল কান্তি দাশ, প্রজন্ম চট্টগ্রামের প্রধান নির্বাহী চৌধুরী জসিমুল হক, ইয়ুথ ফর সাসটেইনেবিলিটি চ.বি’র আহবায়ক মেহেদী হাসান জিহান, এডভোকেট রেবা বড়ুয়া, ফটিকছড়ি উন্নয়ন ফোরামের সহ-সভাপতি মুহাম্মদ হোসেন বাবু, মোকাম্মেল হক, লায়ন হাবিবুর রহমান, শাহাদাৎ হোসেন মুন্না, ক্যাব প্রতিনিধি জানে আলম, এডভোকেট এইচএম জসিম উদ্দিন, সৈয়দ মোহাম্মদ হারুন প্রমুখ।

সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর হাসিনা জাকারিয়া বেলা বলেন, বর্তমান সময়ে বায়ু ও শব্দদূষণ মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। এর চরম নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে জনজীবনে। এখনই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সমাধান উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি আরো দুঃসহ হয়ে উঠবে। আর বায়ু ও শব্দদূষণ প্রতিরোধে নাগরিক-সচেতনতা ও দায়িত্বশীলতা মুখ্য। এ ব্যাপারে সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে অংশ নেয় গ্রিন অ্যালায়েন্স বাংলাদেশ, পরিবেশ মানবাধিকার আন্দোলন (পমা), ইকো ফ্রেন্ডস, প্রকৃতি ও পরিবেশ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন, ব্রাইট বাংলাদেশ ফোরাম, যুগান্তর সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, ২৫তম ব্যাচ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রেডিয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ, লায়ন্স ক্লাব অব চট্টগ্রাম গ্রিন সিটি, চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ, তিলোত্তমা চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম, গ্রিন ক্লাব গ্লোবাল, বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন বাপসা, ইয়ুথ ফর সাসটেইনেবিলিটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা), ওব্যাট থিঙ্ক ট্যাংক কর্ণফুলী চট্টগ্রাম, প্রকৃতি ও পরিবেশ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সদস্য আবুল কালাম, হেল্পিং হ্যান্ড চট্টগ্রাম-ইউএসএ, সার্ভ ফর স্মাইল, তিলোত্তমা চট্টগ্রাম, প্রজন্ম চট্টগ্রাম, এসডিজি ইয়ুথ ফোরামসহ বিভিন্ন পরিবেশবাদী ও নাগরিক সংগঠন।

Original News Link

ড. মোরশেদুল আলম’কে সংবর্ধনা দিলো মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা – dailyshamolbangla.com

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আঞ্চলিক শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক এবং হাটহাজারীর কৃতি সন্তান ড. মো. মোরশেদুল আলম’কে সংবর্ধনা প্রদান করেছে বিএইচআরসি চ/উ শাখা।

হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) দুপুরে মানবাধিকার কমিশন (বিএইচআরসি) চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আঞ্চলিক শাখার সভাপতি, বিশিষ্ট লেখক, কবি ও গবেষক মু. সেলিম উদ্দিন রেজার সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং নাজিরহাট কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি মাহমুদ সালাউদ্দিন চৌধুরী।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন গভর্নর আমিনুল হক বাবু উদ্বোধক, হাটহাজারী উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোক্তার বেগম মুক্তা এতে প্রধান আলোচক ছিলেন।

সম্বর্ধিত অতিথি ড. মোরশেদুল আলম আলোচনাকালে এই সংগঠন এবং উপস্থিত অতিথি ও শ্রোতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। কুরআন তিলাওয়াত করেন- হাফেজ মাও. আকিল বিন বেদার।

বিশেষ অতিথি ছিলেন- হাটহাজারী পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এইচ এম জাকির, সিনিয়র সহ সভাপতি মো. সোলায়মান।

মানবাধিকার কমিশনের উত্তর জেলা আঞ্চলিক শাখার নির্বাহী সভাপতি মো. আজিজুল হক, সহ সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক মো. শোয়েব, মোহাম্মদ ওসমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আইয়ুব পাভেল, মনজুরুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান, অর্থ সম্পাদক নন্দ গোপাল বনিক, মো. ইবরাহীম প্রমূখ।

Original Post Link

শিক্ষার্থী পায়েল হত্যার বিচার দাবিতে বাস কাউন্টার ঘেরাও – dainikshiksha.com

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ পঞ্চম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সাইদুর রহমান পায়েলকে হানিফ পরিবহনের বাস থেকে ফেলে হত্যার ঘটনায় হানিফ পরিবহনের কাউন্টার ঘেরাও করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৩১ জু্লাই) সকাল ১১টায় নগরের গরীবুল্লাহ শাহ মাজার গেইট এলাকায় হানিফ পরিবহনের কাউন্টার ঘেরাও করা হয়। 

সন্দ্বীপ অ্যাসোসিয়েশন পায়েল হত্যার প্রতিবাদে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।  কর্মসূচিতে পায়েলের পরিবার, স্বজন, সহপাঠী ও বন্ধুরা অংশ নেন। 

হানিফ পরিবহনের কাউন্টারের সামনে সমাবেশ করেন তারা।

বক্তারা বলেন, পায়েল কোনো দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেনি। পায়েলকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। পায়েল হত্যার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে। খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবিও জানান বক্তারা।

পায়েলের বাবা গোলাম মাওলা দ্রুত বিচার আইনে পায়েলের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবি জানান। দোষীদের শাস্তির দাবিও জানান তিনি।

দৈনিক সমকালের ব্যুরো প্রধান সরোয়ার সুমনের পরিচালনায় সমাবেশে একাত্মতা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সন্দ্বীপ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও নগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এ কে এম বেলায়েত হোসেন, নগর যুবলীগের আহবায়ক মহিউদ্দীন বাচ্চু, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু, পিপলস ভয়েসের সভাপতি শরীফ চৌহান ও নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রণি।

গত ২১ জু্লাই চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে বাস থেকে ফেলে হত্যা করা হয় পায়েলকে। ২৩ জু্লাই গজারিয়া থেকে পায়েলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

২৪ জুলাই পায়েলের মামা গোলাম সারোয়ারদী বিপ্লব বাদি হয়ে গজারিয়া থানায় হানিফ পরিবহনের বাসচালক জামাল হোসেন (৩৫), সুপারভাইজার জনি (৩৮) ও হেলপার ফয়সালকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২৫ জুলাই তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ। 

গ্রেফতারের পর জনি ও জামাল আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তাদের জবানবন্দিতে উঠে আসে কত নির্মমভাবে তারা পায়েলকে হত্যা করে মরদেহ গুমের চেষ্টা করেন।

Original News Link

সিআরবি এলাকার আতঙ্ক পাখি হিজড়া আটক : মুছলেখায় মুক্ত – abnews24.com

ছোট ছোট পাহাড় আর সারি সারি গাছ ও রেলওয়ের দৃষ্টিনন্দন শৈল্পিক ছোঁয়ায় গড়ে উঠা চট্টগ্রামের সিআরবি বিনোদন কেন্দ্রটিতে প্রায় প্রতিদিন সমাগম ঘটে শত শত বিনোদন প্রেমীর। ফ্রিতে খোলা আকাশের নিচে গাছের ছায়ায় বসে গল্প করার উত্তম স্থান বলেই এখানে ভিড় বিকেল হলেই করে নারী-পুরুষ, ছাত্র-ছাত্রীসহ দর্শনার্থীরা।

একসময় এ স্থানে ছিনতাই ও বখাটের উৎপাত থাকলেও বর্তমানে প্রশাসনের কঠোর নজরদাড়িতে তা শুণ্যের কোঠায় নেমে এসেছে। তবে বেশ কিছুদিন ধরে উৎপাত বেড়েছে পাখি নামের এক হিজড়ার। তার হাতে প্রতিনিয়ত হেনস্থা ও চাঁদাবাজির শিকার হয়ে আসছিল দর্শনার্থীরা। দিন দিন সিআরবি এলাকায় আলোচিত ও আতঙ্কিত নামে পরিণত হয় পাখি। তার চাহিদামত চাঁদা না দিলে অশ্লিল অঙ্গভঙ্গি এমনকি শারিরীক নির্যাতনের শিকার হয়েছে অনেকে। পরিবার পরিজন নিয়ে এখানে বেড়াতে আসা অনেকেই তার চাঁদাবাজি ও অশ্লিলতায় অতিষ্ঠ হয়ে টহলে থাকা প্রশাসনের কাছে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও কোন কাজ হয়নি। পরবর্তীতে পাখি হিজরার হাত থেকে রক্ষার জন্য ভুক্তভোগীরা সিআরবিতে মানববন্ধন করে প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেন।

অবশেষে একাধিক ভুক্তবোগীর মৌখিক অভিযোগ পেয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মহসিন পাখি হিজড়ার গতিবিধি পর্যবেক্ষণে তার থানার একটি টিমকে দায়িত্ব দেন। মঙ্গলবার সিআরবি ফাাঁড়ির ইনচার্জ শহিদুজ্জানের নেতৃত্বে কোতেয়ালী থানা পুলিশ পাখিকে গ্রেফতার করে। তবে তার বিরুদ্ধে সুনির্দ্দিষ্ট কোন লিখিত অভিযোগ না থাকায় সিআরবি এলাকায় পাখি আর আসবে না মর্মে লিখিত মুছলেখা নিয়ে প্রথমবারের মত সতর্ক করে তাকে ছেড়ে দেয় পুলিশ

এ ব্যাপারে কোতোয়ালী থানার ওসি মো. মহসীন বলেন, সিআরবি এলাকায় হিজড়া পাখির কর্মকান্ডে অতিষ্ঠ কয়েকজন ভুক্তভোগী মৌখিকভাবে আমাকে তার কর্মকান্ড সম্পর্কে অবহিত করে। মৌখিক অভিযোগের ঘটনার সত্যতা পেয়ে মঙ্গলবার রাতে সিআরবি এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটকের পর পাখি হিজড়াও স্বীকার করে নেন তার সকল অপরাধ।

ওসি মহসিন বলেন, তার বিরুদ্ধে কারো কোন সুনির্দ্দিষ্ট অভিযোগ বা মামলা না থাকায় প্রথমবার তাকে সতর্ক করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি মুচলেকা দিয়েছেন, সিআরবি এলাকায় তিনি আর আসবেন না।  কাউকে বিরক্ত বা বিব্রত করবেন না। সাহায্যের নামে চাঁদাবাজিও করবেন না।  তবুও কেউ যদি তাকে পুনরায় একই এলাকায় একই কাজে দেখেন তাহলে তথ্য ও প্রমানসহ থানায় জানানোর জন্য সকলকে অনুরোধ জানিয়েছেন ওসি মোহাম্মদ মোহসিন।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রামের সভাপতি আমিনুল হক বাবু বলেন, হিজড়া স¤প্রদায়ের প্রতি আমাদের সন্মান আছে। কিন্তু ইদানিং কালে সিআরবিসহ চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় তাদের অত্যচার নিপীড়ন বেড়ে যায়। জোরপূর্বক নির্দ্দিষ্ট হারে প্রতিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাঁদা দাবি করে আসছে।  না দিলে নানারকম শারীরিক অশ্লিল অঙ্ভঙ্গিসহ হেনস্থায় ফেলে ব্যবসায়ি ও সাধারণ মানুষকে।  তিনি বলেন, হিজড়াদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে তাদের সুন্দর জীবন যাপনে সংশ্লিষ্টরা এগিয়ে আসলে হয়তো তাদের নিপীড়নের মাত্রা সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে।

Original News Link

মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর হলেন আমিনুল – banglanews24.com

মানবাধিকার কমিশন সদর দফতরে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব ড. সাইফুল ইসলাম দিলদার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আমিনুল হক বাবুকে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার সভাপতির পাশাপাশি বিএইচআরসির ডেপুটি গভর্নরের দায়িত্ব দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

আমিনুল হক বাবু দেশ এবং বিদেশে মানবাধিকার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা ছাড়াও চট্টগ্রাম অঞ্চল বিশেষ করে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা, দক্ষিণ জেলা, মহানগর এবং কক্সবাজার জেলার মানবাধিকার কার্যক্রম তদারকি করতে পারবেন।

মানবাধিকার কমিশন বিশ্বাস করে আমিনুল হক বাবুর নেতৃত্বে মানবাধিকার কার্যক্রম বেগবান হবে এবং ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কার্যক্রমের প্রসার ঘটবে।

Original News Link

একে অপরের অধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে: আমিনুল হক বাবু – banglanews24.com

৭৫তম বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উদযাপন উপলক্ষে মানবাধিকারকর্মী ও সামাজিক সংগঠক আমিনুল হক বাবু’র উদ্যোগ মানবাধিকার কর্মীদের মতবিনিময় রোববার (১০ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

আন্তর্জাতিক সেবা সংস্থা জাতিসংঘ ঘোষিত ‘সবার জন্যে স্বাধীনতা, সমতা ও ন্যায় বিচার’ এই শ্লোগানে বিশ্বব্যাপি উদযাপিত এ দিবসে মানবাধিকার বিষয়ক আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন চট্টগ্রাম বার অ্যাসোসিয়েশন এর সিনিয়র সহ-সভাপতি  অ্যাডভোকেট সেকান্দর চৌধুরী, লায়ন নবাব হোসেন মুন্না, লায়ন মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ইসকান্দর মিয়া তালুকদার, আছাদুজ্জামান খান, মোহাম্মদ জাবেদ হোসাইন, আবদুল নুর, ইঞ্জিনিয়ার শাহীন চৌধুরী, চৌধুরী কেএনএম রিয়াদ, এমদাদ চৌধুরী, এম এ জলিল ফিজিও, জাহিদ তানছির, হাজী মো. বাবর আলী, জাহিদুল হাসান, সাইকা দোস্ত, মশিউর রহমান ইমরান,আজিজা হক পায়েল, সাজ্জাদ মাহমুদ রাসেল, এম এ জলিল, মুহাম্মদ শাহআলম, আবদুর রাজ্জাক, শামসুজ্জোহা আজাদ পলাশ, আলমগীর বাদশা, শরিফুল ইসলাম, দিদারুল আলম, মোঃ আলমগীর, রেজাউল আজিজ রেজা, নজরুল ইসলাম জয়, শিল্পী বসাক, এম. এইচ. মানিক,নাজিম উদ্দিন বেলাল সহ প্রমুখ।

এ সময় আমিনুল হক বাবু বলেন, মানবাধিকার প্রতিটি ধর্মে ইবাদতের অংশ। সার্বজনীন মানবাধিকারের সব ধারা সমুন্নত রাখতে আমাদের সকলেরই নিজের অবস্থানে দায়িত্ব রয়েছে।

সুতরাং তার গুরুত্ব অনুধাবন করে মানবাধিকার সুরক্ষা ও বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। মানুষ একে অপরের অধিকারের বিষয়ে সচেতন হলেই কেবল মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।

Original News Link

কনফারেন্স অব ইয়ুথ ২০২১ অনুষ্ঠিত – dhakapost.com

জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ চেঞ্জমেকারের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল কনফারেন্স অব ইয়ুথ-২০২১। ‘উন্নয়নের লক্ষ্যে তারুণ্য’ শ্লোগানে এ কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেন ১০০ জন তরুণ। এবারের যুব দিবসের প্রতিপাদ্য ছিলো, ‌দক্ষ যুব সমৃদ্ধ দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানে স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের বাংলাদেশ গভর্নর আমিনুল হক বাবু, ব্লাড কানেকশনের ফাউন্ডার অ্যান্ড প্রেসিডেন্ট কামরুল হাসান, উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের মোশতাক আহমেদ সোহাগ, ইয়ুথ ফর পলিসির ট্রেইনার এবং আইডিডি এর সিইও সায়েদ আহমেদ, ঢাকা পোস্টের লাইফ স্টাইল এডিটর এবং লেখক হাবীবাহ নাসরীন, আইওয়াইসিএম এর এডভাইসর নুসরাত বৃষ্টি।

ইয়ুথ স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইত্তেফাক প্রজন্ম পাতার ফিচার রাইটার আরিফুল হাসান শুভ, জেসিআই ঢাকা ইউনাইটেডের সভাপতি আশিকুর রহমান এবং সুপার কিড ইনিশিয়েটিভস এর ফাউন্ডার তানজিল হাসান।

এতে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশের গভর্নর আমিনুল হক বাবু বলেন, ‌‘যুবদের হাত ধরে পরিবর্তন আসবে। কিন্তু ধৈর্য্য নিয়ে লেগে থাকতে হবে’।

ব্লাড কানেকশনের চেয়্যারমান কামরুল হাসান বলেন, ‘ছোট কিছু থেকে অনেক বড় কিছু করা সম্ভব। তবে সাহস নিয়ে শুরু করতে হবে।

ইয়ুথ ফর পলিসির সায়েদ আহমেদ বলেন, ‘যুবকরাই পারে একটি সুন্দর সমৃদ্ধ দেশ গড়তে। তার জন্য দরকার আত্মনিয়োগ, শ্রম এবং ইচ্ছে। এখনই সময় দেশকে সুন্দর কিছু উপহার দেওয়ার।

অনুষ্ঠানের সবশেষে, ‘বাংলাদেশ আমার, স্বপ্ন আমার, আজ থেকে বাংলাদেশের দায়িত্বও আমার’ এই শপথ বাক্য পাঠ করে উপস্থিত সকলে শপথ গ্রহণ করে।

আগামীর পৃথিবীকে সুন্দর করতে দরকার ইতিবাচক পরিবর্তন, সেই পরিবর্তনের কাণ্ডারি হয়ে কাজ করে যাচ্ছে আইওয়াইসিএম এর এক ঝাঁক তরুণ। তরুণদের হাত ধরে পৃথিবী ইতিবাচক পরিবর্তন এবং উন্নয়নের ছোঁয়া পাবে বলে তারা আশাব্যক্ত করে আয়োজকরা অনুষ্ঠান শেষ করেন।

Original News Link

মানবাধিকার কমিশন মহানগর দক্ষিণ শাখার অভিষেক – dainikazadi.net

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন মহানগর দক্ষিণ শাখার নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক এবং শপথ অনুষ্ঠান গতকাল বুধবার স্থানীয় একটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকারের গভর্নর আমিনুল হক বাবু। সংগঠনের নবনির্বাচিত সভাপতি মো. ইমরানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসাইন চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার গভর্নর নবাব হোসেন মুন্না।

বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কার্যনির্বাহী সভাপতি দিদারুল আলম, মোহাম্মদ ইলিয়াস, জাবেদ হোসেন, সুদীপ কুমার চন্দ্র, জহরুল হক সাগর, ইঞ্জিনিয়ার খোরশেদ আলম, আবু নাসের, শেখ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন ফারুক, আনোয়ারুল আজিম খসরু, সাদ্দাম হোসেন, গিয়াস উদ্দিন, কামরুল হাসান, আইনুল কবির জিতু, মো. সিফাত প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, যেখানে মানবাধিকার লংঘন সেখানে বাংলাদেশ মানবাধিকার, এই ব্রতকে সামনে রেখে নবগঠিত কমিটির সকল নেতৃবৃন্দকে মানবতার কল্যাণে একযোগে কাজ করতে হবে। 

Original News Link

সন্তানদের মারে আহত মায়ের পাশে দাঁড়ালো বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন – ctgpratidin.com

আম খাওয়া নিয়ে পাষণ্ড সন্তানদের হাতে নির্যাতনের শিকার নারীর পাশে দাঁড়ালো বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন। তাকে সব ধরণের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন কমিশনের নেতারা।

বৃহস্পতিবার (২৭) মে সকালে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর ও বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার সভাপতি আমিনুল হক বাবুর নেতৃত্বে একটি দল আহত কক্সবাজারের চকরিয়ায় ওই নারীকে দেখতে যান।

এ সময় তারা তাঁর চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। এই নৃশংস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে আসামিদের দ্রুত গ্রেফতার এবং দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির নিশ্চিতের জন্য প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানান।

এ সময় নেতৃবৃন্দ আহত নারীর হাতে চিকিৎসার জন্য নগদ অর্থ তুলে দেন।

পরে বিষয়টি নিয়ে মানবাধিকার কমিশন নেতৃবৃন্দ চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যানের সাথে মতবিনিময় করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর ও বৃহত্তর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখার সভাপতি আমিনুল হক বাবু, চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান, ওয়াহেদ ফয়েজ, এমডি সমউনুল ইসলাম, তৌহিদ ফয়সাল,সৈয়দ মোহাম্মদ শাহা এরফান প্রমুখ৷

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৫ মে) চকরিয়া লক্ষ্যারচর ইউনিয়নে উত্তর লক্ষ্যারচর গ্রামে গাছ থেকে আম পেরে খাওয়ায় ৪ ভাই-বোন মিলে মাকে পিটিয়ে আহত করে। এ সময় ওই মায়ের হাত ভেঙে যায়।

Original News Link

মানবাধিকার কমিশন ডবলমুরিং থানা শাখার সমন্বয় সভা – dainikazadi.net

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ডবলমুরিং থানা শাখার উদ্যোগে মাসিক সমন্বয় সভা গতকাল শুক্রবার আগ্রাবাদস্থ একটি ক্যাফে অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি হাজী শাহ আলমের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন সদর দপ্তরের গভর্নর আমিনুল হক বাবু।

সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন মা ও শিশু হাসপাতাল কার্যনির্বাহী কমিটির নবনির্বাচিত সদস্য ড. ইজ্ঞিনিয়ার রশিদ আহমেদ চৌধুরী ও সাবেক কাউন্সিলর এ এস এম জাফর। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের মহানগর উত্তরের যুগ্ম সম্পাদক মুহাম্মদ শাহ আলম, জাহিদ তানছির, নুর হোসেন রমজান।

বক্তব্য রাখেন সংগঠনের নির্বাহী সভাপতি মুহাম্মদ সোলাইমান মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, শাহজাহান করিম, মোবারক আলী, নুর আক্তার প্রমা, ফাতেমা নাসরিন প্রিমা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে মুহাম্মদ শাহ আলম, আবদুর রাজ্জাক, শাহজাহান করিম, মো. সরওয়ার এবং এডভোকেট আফরোজা সুলতানা রুনুকে সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

Original News Link

চট্টগ্রামে অসুস্থদের হাসপাতালে নিতে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স – bangla.thedailystar.net

করোনাভাইরাসের কারণে দেশে সাধারণ ছুটিতে সড়কে কমেছে গাড়ির সংখ্যা। হাতেগোনা কয়েকটি গাড়ির দেখা মিললেও করোনার  ভয়ে অসুস্থ কাউকে গাড়িতে তুলতে অনাগ্রহী চালকরা। এ অবস্থায় অসুস্থ মানুষদের হাসপাতালে পৌঁছে দিতে চট্টগ্রাম নগরীতে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সেবা নিয়ে এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, চট্টগ্রাম শাখা।

গত ২০ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম নগরীতে শুরু হয়েছে  বিনা মূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সেবা। নগরীর ৪১ টি ওয়ার্ডে এ সেবা দেওয়া হচ্ছে। সিটি মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন এ সার্ভিসের উদ্বোধন করেন।

অ্যাম্বুলেন্সের সেবাগ্রহণকারী নগরীর পাহাড়তলীর এক বাসিন্দা জানান, গত রোববার রাত ৩টার দিকে হঠাৎ নবজাতক শিশুর ডায়রিয়া দেখা দেয়ায় হতবিহ্বল হয়ে পড়ি। কোন উপায়ন্তর না দেখে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসে যোগাযোগ করি। তারা ১৫ মিনিটের মধ্যে উপস্থিত হলে তাদের অ্যাম্বুলেন্সে আমার সন্তানকে নগরীর আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাই।

তিনি বলেন, করোনার সময় এ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সভাপতি আমিনুল হক বাবু

দ্য ডেইল স্টারকে বলেন, ‘করোনা মোকাবেলায় যেদিন থেকে শাটডাউন চলছে, তখন থেকে সংবাদমাধ্যমে অসুস্থ মানুষদের হাসপাতালে নিতে বিড়ম্বনার বিষয়টি চোখে পড়ে। নিজেও এ ধরনের কয়েকটা ঘটনার সাক্ষী হই। মানুষকে এ সংকট থেকে কীভাবে স্বস্তি দেওয়া যায়, সে ভাবনা থেকে ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালু করেছি। দিন- রাত যে কোন সময় সেবা পাওয়া যাবে।’

Original News Link

 
‘সিআরবিতে হাসপাতাল নির্মাণ বন্ধে’ প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাইলেন আমিনুল হক বাবু – paathoknews.com

পূর্ব রেলের সদর দপ্তর চট্টগ্রামের সিআরবি এলাকায় পরিবেশ নষ্ট করে হাসপাতাল নির্মাণ না করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর আমিনুল হক বাবু। এ জন্য প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, শতবর্ষী বৃক্ষ ঘেরা পাহাড়, টিলা ও উপত্যকা ঘেরা সিআরবিতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও প্রাণির আবাস রয়েছে। সিআরবির ছায়াঘেরা পরিবেশ নগরবাসীর প্রাতঃ ও বৈকালিক ভ্রমণ এবং বিনোদনের স্থান। এমন একটি জায়গায় হাসপাতাল নির্মাণ করা হলে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড, জনসমাগম বৃদ্ধি ও মেডিকেল বর্জ্যরে কারণে সিআরবির বর্তমান পরিবেশ ও প্রকৃতি নষ্ট হবে।

মানবাধিকার সংগঠনের নেতা আমিনুল হক বাবু বলেন, গাছপালামণ্ডিত সিআরবি এলাকাটিকে চট্টগ্রামের ফুসফুস হিসেবে গণ্য করা হয়। এর আগে বন বিভাগের অনুমতি ছাড়া সিআরবিতে রাস্তা সম্প্রসারণের নামে রেলওয়ের শতবর্ষী গাছ কাটা হয়েছে। এ অপকর্মের সঙ্গে জড়িত রেলওয়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছিল পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি। কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেয়ার কথা আমরা জানতে পারিনি।

‘সিআরবির পরিবেশ ধ্বংসের ধারাবাহিকতায় এবার সেখানে হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ স্থাপনের অপচেষ্টা চলছে। প্রস্তাবিত প্রকল্প এলাকায় একটি শতবর্ষী রেইনট্রি ছাড়াও কিছু বড় গাছ আছে। এছাড়া পূর্ব রেলের সদর দপ্তর সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। এছাড়া এখানে স্টাফ কোয়ার্টার আছে।

এখানে হাসপাতাল নির্মাণ করা অযৌক্তিক। হাসপাতাল করতে চাইলে সিআরবির বাইরে রেলের অনেক অব্যবহৃত জমি আছে, সেখানে করা যায়।’

ঐতিহাসিক সিআরবি ও শতবর্ষী বৃক্ষ রক্ষায় হাসপাতাল নির্মাণ বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি আমিনুল হক বাবু।

Original News Link

মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রামের নবগঠিত কমিটির শপথ গ্রহণ – chattogramnews.com

সমাজের অসহায়, নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের ভরসার ঠিকানা, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, চট্টগ্রাম বিভাগের নব গঠিত কমিটির শপথ গ্রহণ ও ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও কেক কাটা হয়।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল কাদেরের সঞ্চালনায় ও সভাপতি সেতারা গফফারের সভাপতিত্বে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির দামপাড়া ওয়াসার মোড় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায়, নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দদের শপথবাক্য পাঠ করান চট্টগ্রাম বিভাগের প্রধান উপদেষ্টা, অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরুল আনোয়ার।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন-সদর দপ্তরের গর্ভনর আমিনুল হক বাবু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-উপদেষ্টা এডভোকেট ফয়জুর রহমান চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি আবুল হাশেম তালুকদার, আব্দুর রব চৌধুরী টিপু, সহ সভাপতি লায়ন ইফতেখার হোসেন খান, সায়মা হক, হুমায়ুন কবির মাসুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ আবুল কালাম, ইঞ্জিনিয়ার জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইকবাল আহমেদ, প্রচার সম্পাদক ইকবাল মুন্না, মহিলা সম্পাদিকা নবুয়াত আরা সিদ্দিকা সহ অন্যান্য মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ।

চট্টগ্রাম বিভাগের আলোচিত মানবাধিকার কর্মীদের নিয়ে গঠিত, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন কেন্দ্রীয় কমিটি অনুমোদিত ৬০ সদস্য বিশিষ্ট উক্ত বিভাগীয় কমিটির নবগঠিত পূর্নাঙ্গ কমিটির শপথে অংশ গ্রহণ করেন। সভায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নব গঠিত মানবাধিকার নেতৃবৃন্দ সমাজের নির্যাতিত, অসহায় ও নিপীড়িত মানুষের পাশে থাকার এবং যেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন সেখানে প্রতিরোধে নির্যাতিতের পক্ষে আইনী লড়াইয়ে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

Original News Link

হিউম্যান এইড পতেঙ্গার উদ্যোগে স্বাবলম্বী প্রকল্প অনুষ্ঠান – ctgpratidin.com

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে হিউম্যান এইড পতেঙ্গার উদ্যোগে স্বাবলম্বী প্রকল্প অনুষ্ঠান চট্টগ্রাম নগরীর দক্ষিণ পতেঙ্গা বি কে কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয়।

শনিবার (২৬ মার্চ) বিকালের এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের গভর্নর ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি আমিনুল হক বাবু।

প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও হিউম্যান এইড পতেঙ্গার উপদেষ্টা মো. জাবেদ হোসেন।

হিউম্যান এইড পতেঙ্গার সভাপতি মুহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন অনিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা টিটু দেব, হাজী এরশাদ আলী ও মো. ইদ্রিস।

এতে আরও উপস্থিত ছিলেন জুনাইয়েদ হোসেন ইরাম, মো. মুক্তার, রবিউল হোসেন, ইয়াছিন আরাফাত, আরমান, নার্গিস আলম দিবা, দুর্জয়, আসিফ, রাকিব, জালাল, রিমন হিমেল, ইশতিয়াক, নূর উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে অসহায় ও গরীব দুঃস্থদের মাঝে ২টি ভ্যান, ১টি রিকশা ও ২টি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণও বিতরণ করা হয়।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, ‘মানবিক কাজের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন সমাজে দৃষ্টান্ত হতে পারে।’

করোনাকালে এই সংগঠনের ভূমিকার কথাও তিনি স্মরণ করেন।

Original News Link

ভর্তি নেয়নি হাসপাতাল, গাড়িতেই মৃত্যু – tbsnews.net

চট্টগ্রামে শয্যা না থাকায় জসিম উদ্দিন চৌধুরী নামে ওই ব্যক্তি গাড়িতেই মারা যান। এদিকে, ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) শয্যা না পেয়ে মারা যান নগর বিএনপির সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন।

শয্যা খালি নেই বলে ফিরিয়ে দেওয়ার পর চট্টগ্রামে জসিম উদ্দিন চৌধুরী (৬০) নামে এক ব্যক্তি গাড়িতেই মারা গেছেন। বুধবার রাত সাড়ে তিনটার দিকে তার মৃত্যু হয়।

এর আগে তাকে নগরের বেসরকারি ন্যাশনাল হাসপাতালে নেওয়া হলেও ফ্লু কর্নার শয্যা খালি নেই উল্লেখ করে জসিম উদ্দিন চৌধুরীকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই রোগী মারা গেছেন।

নোয়াখালীর চাটখিলের বাসিন্দা জসিম উদ্দিন চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড় গরীব উল্লাহ শাহ হাউজিং এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। জসিম উদ্দিন চৌধুরী একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও একটি জাতীয় দৈনিকের চবি প্রতিনিধি জোবায়ের উদ্দিন চৌধুরীর বাবা।

জোবায়ের উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বাবার শারীরিক অবস্থা অবনতি হওয়ার পর প্রথমে ন্যাশনাল হাসপাতালে যোগাযোগ করি। তারা রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। এরপর হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কোনো চিকিৎসক এগিয়ে আসেননি। হাসপাতালে এক কর্মচারী আমার বাবার অক্সিজেন মেপে দেখেন। এরপর তারা জানায়, রোগীর অক্সিজেন সাপোর্ট প্রয়োজন। কিন্তু তাদের হাসপাতালে ফ্লু কর্নারে শয্যা খালি নেই। ভর্তি নিতে পারবে না। 

তিনি আরও বলেন, এরপর উপায় না পেয়ে বাবাকে নিয়ে চমেক হাসপাতালের দিকে রওনা হই। কিন্তু গাড়িতেই বাবা নিস্তেজ হয়ে পড়েন। পরে জরুরি বিভাগে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে দেখে জানান, রোগী আরও আগে মারা গেছেন।

আইসিইউর অভাবে বিএনপির নেতার মৃত্যু

ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) শয্যা না পেয়ে চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন মারা গেছেন বলে অভিযোগ করেছেন সংগঠনটির নেতারা। বৃহস্পতিবার ভোররাতে নগরের ‘ট্রিটমেন্ট হাসপাতালে’ মারা যান তিনি।

নগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, কামাল উদ্দিনের শ্বাসকষ্ট ছিল। যেটি করোনার উপসর্গ। বুধবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল, ম্যাক্স হাসপাতালসহ একাধিক বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলেও কেউ ভর্তি নেয়নি। পরবর্তীতে ট্রিটমেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও শয্যার অভাবে তাকে আইসিইউতে রাখা সম্ভব হয়নি। পরে তিনি আইসিইউ সাপোর্টের অভাবে মারা গেছেন।

চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু বাড়ছে চট্টগ্রামে

করোনা সন্দেহে রোগী ফিরিয়ে দেওয়ার কারণে চট্টগ্রামে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু এখনো বেসরকারি হাসপাতালগুলো বিরুদ্ধে কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। 

বেসরকারি হাসপাতালগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মানবাধিকার সংগঠনগুলো। 

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু বলেন, চট্টগ্রামে প্রতিদিন চিকিৎসার অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে। অথচ কেউই হাসপাতালগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। দোষীরা শাস্তি পাচ্ছে না। বেসরকারি হাসপাতালগুলোর খুঁটির জোর কোথায় সেটি বের করতে হবে। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখলে চিকিৎসার অভাবে মানুষ মারা যেতো না।

ইতোমধ্যে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা সেবা তদারকির জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

চিকিৎসাসেবা তদারকির কমিটির আহ্বায়ক ও চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মিজানুর রহমান বলেন, বেসরকারি হাসপাতালগুলোর সেবার তথ্য আমরা নিয়মিত সংগ্রহ করছি। এ ছাড়া চিকিৎসার অভাবে যেসব রোগী মারা যাওয়ার অভিযোগ উঠছে সেগুলো নিচ্ছি। ঘটনাগুলো তদন্ত হচ্ছে। চিকিৎসা না দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Original News Link

বাংলা না জানায় রোগীকে চিকিৎসকের অপমান: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন – samakal.com

কোনো প্ল্যাকার্ডে লেখা ‘রেসপেক্ট অল মাদার টাং’, কোনোটিতে ‘অন্য জাতির ভাষাকে অপমান ৫২-এর ভাষা শহীদদের অপমান করা’, কোনোটিতে আবার লেখা ‘স্ব স্ব মাতৃভাষা সংবিধান স্বীকৃত’। এমন নানা লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ড-ব্যানার হাতে নিয়ে বাংলা না জানায় রোগীকে অপমান করা চিকিৎসকের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) আদিবাসী শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের প্রেস ক্লাব চত্বরে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তারা। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীসহ অংশ নেন চিকিৎসকের কাছে অপমানিত হওয়া রোগীর ছেলে এলিন ত্রিপুরা। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা দ্রুত অভিযুক্ত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। শিক্ষার্থীদের এই মানববন্ধনে সংহতি জানান বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম বিভাগের ডেপুটি গভর্নর মো. আমিনুল হক বাবু। চবি শিক্ষার্থী প্রসেনজিৎ ত্রিপুরার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন পাইউ মারমা, সন্টু চাকমা, নয়ন ত্রিপুরা, দন কিশোর ত্রিপুরা প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘চিকিৎসকের মতো শিক্ষিত ব্যক্তি যদি এ ধরনের আচরণ করেন তবে আমরা কোথায় যাব? তার এমন আচরণ আমরা কোনোভাবে মেনে নিতে পারছি না। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার মাধ্যমে চিকিৎসক ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের অবমাননা করেছেন। এমন অপরাধের শাস্তি তাকে পেতে হবে। চিকিৎসককে ক্ষমাও চাইতে হবে।’

ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে অপমানের শিকার হওয়া রোগী তরুণ কান্তি চাকমার ছেলে এলিন চাকমা বলেন, ‘পুরোপুরি অন্যায়ভাবে চিকিৎসক আমার বাবাকে অপমান করেছেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা যে মাতৃভাষা পেয়েছি চিকিৎসক তাকে অবমাননা করেছেন। আমি দোষী চিকিৎসকের শাস্তি চাই, তার বিচার হোক। আমি চাই না চিকিৎসা নিতে গিয়ে আর কেউ আমার বাবা ও আমার মতো অপমানের শিকার হোক।’

আমিনুল হক বাবু বলেন, ‘মানুষের দুঃসময়ে পাশে থাকেন চিকিৎসক। এই চিকিৎসকের কাছ থেকে আমরা সবসময় মানবিক আচরণ আশা করি। যে ঘটনাটি ঘটেছে, তাতে আমি আপনাদের মতো সমব্যাথিত। এটি মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘন। একজন চিকিৎসকের ভুলের কারণে পুরো হাসপাতালের সুনাম কর্তৃপক্ষ নষ্ট হতে দেবে না বলে বিশ্বাস আমার।’

গত ৪ এপ্রিল চিকিৎসা নিতে গিয়ে আগ্রাবাদ মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক গ্যাস্ট্রোলজি বিশেষজ্ঞ ডা. মোসলেহ উদ্দিন শাহেদের হাতে লাঞ্ছনার শিকার হন রোগী তরুণ কান্তি চাকমা ও তার ছেলে এলিন চাকমা।

Original News Link

শিক্ষকের নির্মম পিটুনীর শিকার শিশু ইয়াসিনের পাশে মানবাধিকার নেতা আমিনুল হক – paathoknews.com

গতকাল রাত থেকে একটা ভিডিও ভাইরাল যেখানে দেখা যাচ্ছিলো একটা বাচ্চাকে অমানবিক ভাবে একজন মাদ্রাসা শিক্ষক মারছিলেন,রাতে একাধিক ফেইসবুক বন্ধু মেনশন দেওয়াতে চোখে পড়ে।রাতেই সিদ্বান্ত নিই আজ যাবো ঐ বাচ্চার খোজ খবর নিতে। এর মধ্যে আজ দুপুর ১২ টার দিকে চোখে পড়ে হাটহাজারীর মানবিক ইউএনও রুহুল আমিন ভাই তাকে দেখতে গিয়েছেন সাথে নিয়েছেন খেলনা,তার লিখায় আরো জানতে পারি বাচ্চাটার নাম ইয়াসিন এবং গতকাল ছিলো তার জন্মদিন। ইয়াসিন রুহুল আমিন ভাই এর কাছে আবদার করেন যেনো তারা দুই ভাই এর জন্য দুটো বন্দুক এবং একটি রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি পাঠান। আমি ভাবছিলাম ওর জন্য কি নিবো, রুহুল আমিন ভাই এর পোস্ট আমার কাজ সহজ করে দেই। আমি দুপুরে হাটহাজারীর দিকে রওয়ানা দেওয়ার আগে ইয়াসিন আর ওর ভাই এর জন্য দুটি খেলনা বন্দুক এবং একটি রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি ক্রয় করি।ইতিমধ্যে আমার সঙ্গী হয় Yasir RaFa  সহ কয়েকজন সংবাদ কর্নী।

একাধিক বর ভুল পথ পার হয়ে ইয়াসিন এর বাসায় পৌঁছাতে ৪টা বেজে যায়।গিয়ে দেখি বাসায় তালা, একটু আগেই নাকি তারা পুলিশ সহকারে হাটহাজারী থানায় গিয়েছে। এবার যাত্রা হাটহাজারী থানা।থানায় গিয়ে জানতে পারি ইয়াসিনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে,তবে চলে আসবে।ইতিমধ্যে থানায় ওসি সাহেব এবং এএসপি সাহেবের সাথে আলোচনা করলাম, ইয়াসিন এর ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তারা আমাকে জানালো পরিবার মামলা না করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে। ইতিমধ্যে  ইয়াসিন এর জন্য কেক নিয়ে সাথে যোগ দেন সহযোদ্ধা রোটারিয়ান দিদারুল আলম,আরো যোগ দেন হাটহাজারী থেকে সি-প্লাস প্রতিনিধি মিজান।

ইয়াসিন চলে আসলে তার মা ও ছোট ভাইকে নিয়ে থানা কম্পাউন্ডে কেক কাটলাম এবং দুই ভাই এর হাতে উপহার তুলে দিলাম।

দূর্ভাগ্যজনক ভাবে প্রায় সময় এ ধরনের নির্যাতনের খবর আমরা পত্রিকা সহ অনলাইনে দেখি। বলাৎকার এর ঘটনা অহরহ ঘটতে দেখি। কয়টার বিচার হয় তার খবর রাখি না। মাঝে মধ্যে দুই এক জন নির্যাতন কারী গ্রেফতার হলে ও এক সময় জামিনে বেড়িয়ে পড়ে তারপর ম্যানেজ হয়ে যায়।

প্রসঙ্গক্রমে বলতে হয় কিছু আলেমের অপরাধের দায়ভার সকল আলেম সমাজের নই,যার কর্ম তাকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।কিন্ত এই ধরনের অপরাধের ঘটলে অধিকাংশ মাদ্রাসা গুলোতে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার একটা প্রবনতা দেখা যায়। এটা নিন্দনীয়।

বাস্তবতা হলো দৃষ্টান্তমূলক সাজা না হলে এ ধরনের শিশু নির্যাতন বন্ধ হবে না। এটাই বাস্তবতা।

লেখক: আমিনুল হক, মানবাধিকার নেতা।

Original News Link

নিরপরাধ সেই তিনজনের হয়ে লড়বে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন – ekusheypatrika.com

কর্ণফুলী উপজেলায় প্রবাসীর বাড়িতে ঢুকে ডাকাতি ও তিন গৃহবধূসহ চার নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিনা অপরাধে সাড়ে চার মাস ধরে জেল খাটা তিন যুবককে মুক্ত করতে আইনি লড়াই চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন।

গত বুধবার একুশে পত্রিকায় ‘বিনা অপরাধে জেল খাটছে ওরা তিনজন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্ণর ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি আমিনুল হক বাবু সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক মোর্শেদ নয়ন এর সাথে যোগাযোগ করে এ কথা জানান।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্ণর আমিনুল হক বাবু বলেন, একুশে পত্রিকায় সংবাদটি দৃষ্টিগোচর হলে আমরা, নিরীহ যু্বকদের মুক্ত করতে আইনি লড়াই চালানোর জন্য তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমাদের লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য এডভোকেট রিগ্যান আচার্য্যকে নির্দেশ প্রদান করি। মামলার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করবো আমরা। প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে যাবো।

বিষয়টি অত্যন্ত দু:খজনক ও অমানবিক মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, অর্থাভাবে নিরপরাধ কেউ মাসের পর মাস জেলে থাকতে পারে না।

মানবাধিকার কমিশনের লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য এডভোকেট রিগ্যান আচার্য্য একুশে পত্রিকাকে বলেন, আমরা আইনগত দিক খতিয়ে দেখছি। তিনজনের পরিবারের সাথে আলাপ করে করণীয় নির্ধারণ করবো।

প্রসঙ্গত চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় প্রবাসীর বাড়িতে ঢুকে ডাকাতি ও তিন গৃহবধূসহ চার নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিনা অপরাধে সাড়ে চার মাস ধরে জেল খাটছে তিন যুবক; তাঁদেরকে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেফতার করেছিল কর্ণফুলী থানা পুলিশ।

যদিও এই ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারীসহ জড়িত অন্য চারজনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। কর্ণফুলী থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া ওই তিন যুবকের কেউই এই ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত নয় বলে সে সময় গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন পিবিআই কর্মকর্তারা।

পরিবারের একমাত্র উর্পাজনক্ষম এই তিন যুবক জেলে থাকায় তাদের পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে। মামলার খরচ চালানোর সামর্থ্যও নেই অতি দরিদ্র পরিবারগুলোর।

ওই তিনজন হলেন- শাহ মীরপুর গ্রামের আহমদ মিয়ার ছেলে মো. সুমন ওরফে আবু (২৩), মৃত কামাল আহমদের ছেলে ইমতিয়াজ উদ্দিন বাপ্পী (২২) এবং শিকলবাহা গ্রামের দুলা মিয়ার ছেলে মো.মাহমুদ ফারুকী (২৫)। এদের মধ্যে আবু রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন, বাপ্পী ছিলেন মোটর কার চালক।

Original News Link

General

‘নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে ব্যর্থ চট্টগ্রাম ওয়াসা’ – chatganews.com

অনেকটা ডাক ঢোল  পিটিয়ে ঘোষণা দিয়েও পবিত্র মাহে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে চট্টগ্রাম ওয়াসা ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন মানবাধিকার সংগঠক ও সমাজকর্মী আমিনুল হক বাবু।

মানুষের চরম ভোগান্তি লাঘবে সমাধানের ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, অন্যথায় চট্টগ্রামবাসী যেকোনো সময় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির কারণে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।

সোমবার (১৮ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা করেন।

আমিনুল হক বাবু বলেন, রমজানের শুরু থেকে চট্টগ্রামের অধিকাংশ এলাকায় বিন্দুমাত্র পানি নেই। আবার কিছু এলাকায় পানি পাওয়া গেলেও তা লবণাক্ত, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, তারাবিহ ও রোজার অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে পানির কষ্টের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চট্টগ্রামবাসীকে। ওয়াসা কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতা ও খামখেয়ালিপনার জন্য নিন্দা জানাই।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ওয়াসা কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখালেও রোজাদারদের সঙ্গে এমন আচরণ সত্যি দুঃখজনক। ইতিমধ্যে লবণাক্ততার পরিমাণ বেশি থাকার কথা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে। চট্টগ্রামের একমাত্র পানি সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসার কোনো বিকল্প নেই। মানুষ মাস শেষে বিল দিচ্ছে, এতো অজুহাত মানুষ শুনবে কেন? প্রশ্ন হলো সমাধানটা করবে কে?

Original News Link

 
ওয়াসার পানি সরবরাহে কেন এতো ভোগান্তি! – sobjano.com

অনেকটা ডাক ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা দিয়েও পবিত্র মাহে রমজানে নিরবিচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে ব্যর্থ চট্টগ্রাম ওয়াসা। রমজানের শুরু থেকে চট্টগ্রামের অধিকাংশ এলাকায় বিন্দু মাত্র পানি নেই। আবার কিছু এলাকায় পানি পাওয়া গেলেও তা লবনাক্ত, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ও ঝূকিপূর্ণ।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, তারাবি ও রোজার অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে পানির কষ্টের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চট্টগ্রামবাসীকে। ওয়াসা কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতা ও খামখেয়ালিপনার জন্য নিন্দাজ্ঞাপন করছি।

ওয়াসা কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখালেও রোজাদারদের সাথে এমন আচরণ সত্যিকার অর্থেই দুঃখ্যজনক। ইতোমধ্যে লবনাক্ততার পরিমাণ বেশি থাকার কথা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছেন। প্রশ্ন হলো সমাধানটা করবে কে? চট্টগ্রামের একমাত্র পানি সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসার দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই। মানুষ মাস শেষে বিল দিচ্ছে, এতো অজুহাত মানুষ শুনবে কেন?

চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃপক্ষকে খুব দ্রুত পানি সরবরাহ স্বাভাবিক করে মানুষের চরম ভোগান্তি লাঘবে সমাধানের ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি , অন্যথায় চট্টগ্রামবাসী যেকোনো সময় অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির কারণে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।

Original News Link

ওয়াসার পানি সরবরাহে কেন এতো ভোগান্তি! – bangladhara.com

অনেকটা ডাক ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা দিয়েও পবিত্র মাহে রমজানে নিরবিচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে ব্যর্থ চট্টগ্রাম ওয়াসা। রমজানের শুরু থেকে চট্টগ্রামের অধিকাংশ এলাকায় বিন্দু মাত্র পানি নেই। আবার কিছু এলাকায় পানি পাওয়া গেলেও তা লবনাক্ত, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ও ঝূকিপূর্ণ।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, তারাবি ও রোজার অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে পানির কষ্টের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চট্টগ্রামবাসীকে। ওয়াসা কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতা ও খামখেয়ালিপনার জন্য নিন্দাজ্ঞাপন করছি।

ওয়াসা কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখালেও রোজাদারদের সাথে এমন আচরণ সত্যিকার অর্থেই দুঃখ্যজনক। ইতোমধ্যে লবনাক্ততার পরিমাণ বেশি থাকার কথা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছেন। প্রশ্ন হলো সমাধানটা করবে কে? চট্টগ্রামের একমাত্র পানি সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসার দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই। মানুষ মাস শেষে বিল দিচ্ছে, এতো অজুহাত মানুষ শুনবে কেন?

চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃপক্ষকে খুব দ্রুত পানি সরবরাহ স্বাভাবিক করে মানুষের চরম ভোগান্তি লাঘবে সমাধানের ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি , অন্যথায় চট্টগ্রামবাসী যেকোনো সময় অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির কারণে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।

Original News Link

নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে ব্যর্থ চট্টগ্রাম ওয়াসা: আমিনুল হক বাবু – banglanews24.com

অনেকটা ডাক ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা দিয়েও পবিত্র মাহে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহে চট্টগ্রাম ওয়াসা ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন মানবাধিকার সংগঠক ও সমাজকর্মী আমিনুল হক বাবু।  

সোমবার (১৮ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, রমজানের শুরু থেকে চট্টগ্রামের অধিকাংশ এলাকায় বিন্দুমাত্র পানি নেই। আবার কিছু এলাকায় পানি পাওয়া গেলেও তা লবণাক্ত, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, তারাবিহ ও রোজার অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে পানির কষ্টের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চট্টগ্রামবাসীকে। ওয়াসা কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতা ও খামখেয়ালিপনার জন্য নিন্দা জানাই। ওয়াসা কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখালেও রোজাদারদের সঙ্গে এমন আচরণ সত্যি দুঃখজনক। ইতিমধ্যে লবণাক্ততার পরিমাণ বেশি থাকার কথা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে। চট্টগ্রামের একমাত্র পানি সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসার কোনো বিকল্প নেই। মানুষ মাস শেষে বিল দিচ্ছে, এতো অজুহাত মানুষ শুনবে কেন? প্রশ্ন হলো সমাধানটা করবে কে?

চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃপক্ষকে খুব দ্রুত পানি সরবরাহ স্বাভাবিক করে মানুষের চরম ভোগান্তি লাঘবে সমাধানের ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানান আমিনুল হক বাবু।  

অন্যথায় চট্টগ্রামবাসী যেকোনো সময় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির কারণে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।

Original News Link

চট্টগ্রামে ২১ আগস্ট স্মরণে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের আলোচনা সভা – alokitoctg.com

২১ আগস্ট ভয়াল গ্রেনেড হামলা স্মরণে আলোচনা সভা করেছে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম মহানগর। শুক্রবার (২০ আগস্ট) জহুর আহমদ চৌধুরীর বাসভবনে এ আয়োজন করা হয়।

সংগঠন সভাপতি আমিনুল হক বাবুর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি মাহাতাব উদ্দিন চৌধুরী। সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আব্দুল হালিমের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন।

বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, আওয়ামী লীগ নেতা সরফুদ্দিন চৌধুরী রাজু, আসাদুজ্জামান খান, সাধারণ সম্পাদক মো. সালাহ্উদ্দিন, মহানগর কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাবেদ হোসেন, মিনহাজ উদ্দিন, ওয়াহিদুল আলম শিমুল ও সহসভাপতি মিজানুর রহমান মিজান।

বক্তব্য রাখেন আবদুল নুর, যুব মহিলা লীগ নেত্রী সাইকা দোস্ত, রেজাউল আজিজ রেজা, অভ্র ঘোষ, শরীফ হোসাইন, ডা. নাহিদ ইমতিয়াজ, পরিবেশবিদ ইমতিয়াজ, সাদ্দাম হোসাইন, জুয়েল, রফিকুল আলম, সৌমেন তালুকদার, রক্সি জাহান ও মুবিনুল হক।

মাহাতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন ষড়যন্ত্রকারীরা থেমে নেই। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আওয়ামী লীগের কর্মীরা সুদিন কিংবা দুর্দিন যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তত।

Original News Link

আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ কমিটির সদস্য হলেন আমিনুল হক বাবু – adhikar24.com

চট্টগ্রামের ৫ জন রাজনীতিবীদকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ কমিটির সদস্য করা হয়েছে।বুধবার (৪ অক্টোবর) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশক্রমে এ কমিটি অনুমোদন করেন।

এতে চেয়ারম্যান করা হয় প্রফেসর ড. খন্দকার বজলুল হককে। সদস্য সচিব করা হয় দেলোয়ার হোসেনকে।এ কমিটিতে সদস্য করা হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে।এছাড়া সদস্য করা হয়েছে শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি মঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য সাবরিনা চৌধুরী। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি ও ফটিকছড়ির সাবেক সংসদ সদস্য মাজহারুল হক শাহ’র কন্যা সাবরিনা চৌধুরী, বাংলাদেশ কৃষক লীগ চট্টগ্রাম মহানগরের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব আমিনুল হক বাবু।

Original News Link

বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধু : আমিনুল হক বাবু – cvoice24.com

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহযোগীতায় এবং আলোর পথে কর্ণফুলীর উদ্যোগে উত্তর শিকলবাহা  ওমরা মিঞা এরশাদিয়া সুরাইয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসাতে বৃক্ষরোপণ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিতরণ অনুষ্ঠান গতকাল মঙ্গলবার  সম্পন্ন হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর এবং বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি আমিনুল হক বাবু। অধ্যক্ষ আবু নাছের ফয়েজির সভাপতিত্বে এবং আলোর পথে কর্ণফুলীর আহ্বায়ক মিজানের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন মানবাধিকার কমিশনের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান উল্লাহ্ বাহার, বিশেষ অতিথি  ছিলেন কায়িমুর রশিদ বাবু, হাফেজ জাকের উল্লাহ্।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলোর পথে কর্ণফুলীর নেতা-কর্মীবৃন্দ যথাক্রমে মোঃ তারেক, মোঃ মিজানুর রাহমান, মোঃ হাসান, মোঃ তারেক সিএ, মোঃ ইব্রাহিম, মোঃ মোশাররফ, সালাউদ্দিন সুমন, শাহজাহান হোসেন, আরিয়ান খান, মোঃ ফারুক, মোঃ নাঈম উদ্দিন, ওশান খান, ওসমান আলি, সাঈফ করিম, সজিব তালুকদার, জাহেদুল ইসলাম, প্রবাস, সবুজ, মোস্তফা কামাল তুহিন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে মানবাধিকার কমিশনে আঞ্চলিক শাখা এবং আলোর পথে কর্ণফুলীর উদ্যোগে সর্বমোট শিক্ষার্থীদের মাঝে ২১০০ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমিনুল হক বাবু বলেন, বৃক্ষ দেশকে সবুজায়ন করে, তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধু। সবুজায়ন ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে বৃক্ষের বিকল্প নেই।

Original News Link

হৃদয়ে ৯০ এর উদ্যোগে ফ্রী চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত – banglapostbd.com

সারাদেশের এসএসসি ৯০ ব্যাচের বন্ধুদের সংগঠন হৃদয়ে-৯০ এবং চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালের যৌথ উদ্যোগে ১১ নভেম্বর শুক্রবার সকাল ১০.০০ টায় নগরীর ঝাউতলা কলোনী উচ্চ বিদ্যালয়ে ফ্রী চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। ৯০ ব্যাচের প্রচুর সংখ্যক বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত ক্যাম্পে সারা বাংলা ৯০ এর অহংকার চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরিচালক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিদ্যুৎ বড়ুয়ার নেতৃত্বে বেশকিছু চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা ও গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেন। পাশাপাশি প্রত্যেক রোগীকে বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ, ডায়াবেটিস টেস্ট ও ব্লাড প্রেশার চেক-আপ করা হয়।

অনুষ্ঠানে হৃদয়ে ৯০ এর এডমিন কাজী গোফরান, বদরুল হাসান, সাহাবুদ্দিন সজীব, মমতাজ বেগম, বিশিষ্ট মানবাধিকার সংগঠক আমিনুল হক বাবু ও নির্বাহী কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

Original News Link

ভিক্ষুকের কোলের বাচ্চা কার? – daily-bangladesh.com

শনিবার দুপুর ২টা। চট্টগ্রাম নগরের একে খান মোড় এলাকায় আনুমানিক ছয় থেকে সাত মাস বয়সী একটি শিশু কোলে নিয়ে ঘুরছিলেন রাবেয়া (ছদ্মনাম)। হাত পাতছিলেন পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া পথচারী ও গাড়ি থেকে নামা যাত্রীদের উদ্দেশ্য করে। পথচারী কিংবা গাড়ির যাত্রীরাও যে যার সাধ্যমতো করছিলেন সাহায্য। দুই, পাঁচ, দশ কিংবা বিশ টাকা করে দিয়ে যাচ্ছিলেন রাবেয়ার হাতে।

দেবেন না-ই বা কেন? রাবেয়ার কোলে ছোট্ট এক মায়াবী শিশু, দেখে মায়া কাড়বে যে কারো। তবে সেই শিশু আদৌ রাবেয়ার কিনা, তা হয়তো জানেন না তাদের কেউই।

রাবেয়ার কাছে গিয়ে ‘শিশুটি কার’ জানতে চাইলে উত্তরে ‘নিজের’ বলে দাবি করেন তিনি। এরপর শিশুর নাম ও বয়স জানতে চাইলে খানিকটা ইতস্তত বোধ করেন রাবেয়া। দ্রুত সেখান থেকে চলে যান তিনি।

কিছুক্ষণ পর ঠিক সেখানেই কোলে ছোট্ট শিশু নিয়ে হাজির হন আরেকজন। নাম জিজ্ঞেস করতেই এড়িয়ে যান প্রতিবেদককে। যথারীতি রাবেয়ার মতো শিশু দেখিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে যাচ্ছিলেন তিনিও। শিশুটির বয়স আনুমানিক দেড় বছর। রাবেয়ার মতো তিনিও শিশুটি নিজের বলে দাবি করেন।

তবে শুধু রাবেয়া কিংবা পরবর্তীতে আসা সেই নারীই নন, ঐ এলাকায় ভিক্ষা করছিলেন অন্তত আট থেকে দশজন নারী। যাদের প্রায় প্রত্যেকের কোলে কিংবা সঙ্গে ছিল বিভিন্ন বয়সী শিশু।

অনুসন্ধান বলছে, সুস্থ-স্বাভাবিক কাজে সামর্থ্যবান হলেও টাকা উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে এসব শিশুদের ব্যবহার করছেন তারা। আর এ কাজে লিপ্ত অসংখ্য নারী। কেউ কেউ কোলে থাকা শিশু নিজের বলে দাবি করলেও সব শিশু নিজের নয়, কিছু আনেন ভাড়ায়; আর তাদের নিয়ন্ত্রণ করে অপরাধী চক্র- বলছেন মানবাধিকারকর্মীরা।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্নর আমিনুল হক বাবু বলেন, সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় ভিক্ষাবৃত্তি অনেকটাই কমে এসেছে। দরিদ্রদের ভাগ্যোন্নয়নে নানাভাবে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। এরপরও দরিদ্র কিছু মানুষ তো আছেই। যারা ভিক্ষা করে তাদের মধ্যে কে আসল কে নকল, বোঝা কিছুটা কঠিন। কেননা দরিদ্র কাউকে দেখলে মানুষের মধ্যে যে সহানুভূতি কাজ করে, সেটিকে পুঁজি করে একটি চক্র দরিদ্র পরিবারের শিশুদের জোর করে কিংবা অনেক সময় ভাড়ায় খাটিয়ে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োগ করে বলে অভিযোগ আছে। অনেক সময় বীভৎসভাবেও করেন। এমনও শুনেছি- শিশুদের ওষুধ দিয়ে বা ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে অথবা বিভিন্ন কৌশলে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োগ করা হয়। রাস্তাঘাটে চলাচলের সময় শিশুগুলো দেখে মানুষের মধ্যে সহানুভূতি কাজ করে। মানুষ তো ততটা গভীরে যায় না, কিংবা যাওয়ার চেষ্টা করে না।

তিনি আরো বলেন, মূলত এলাকাভিত্তিক কিছু চক্র এসব করে, যারা নানা ধরনের অপরাধকর্মের সঙ্গে লিপ্ত। এলাকাভিত্তিক চুরি-চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে এমন মানুষের পৃষ্ঠপোষকতাও এখানে রয়েছে। চট্টগ্রামে অলি আউলিয়ার দরগাহ বেশি, মাজার বেশি। ফলে মাজার এলাকায় চক্র নিয়ন্ত্রিত এসব ভিক্ষুকের আনাগোনা বেশি। কেননা মাজারে যারা যায়, তাদের আবেগ কাজ করে। সেই আবেগকে পুঁজি করে চক্রগুলো সুযোগ নেয়। এছাড়া জনসমাগম বেশি এমন এলাকায়ও এসব ভিক্ষুকের উপস্থিতি থাকে বেশি।

আমিনুল হক বাবু বলেন, এ ধরনের অপরাধকর্মে লিপ্তদের চিহ্নিত করে সঠিক ব্যবস্থা নিতে আমি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাই। তবে এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যেমন দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি আমাদেরও দায়িত্ব রয়েছে। বিশেষ করে যেসব এলাকায় এ ধরনের কাজগুলো হয়, সেই এলাকার দোকানদার কিংবা অধিবাসী যারা আছেন; তাদেরও এগিয়ে আসতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করতে হবে। যাতে অসহায়ের ছদ্মবেশে কিংবা আবরণে কেউ এ ধরনের কাজ করার সুযোগ না পায়। এটি অবশ্যই নিন্দনীয় কাজ এবং অপরাধও।

শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, ভিক্ষাবৃত্তিতে শিশুদের ব্যবহার করে নষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে তাদের ভবিষ্যৎ। ছোট থেকেই ধীরে ধীরে পরনির্ভরশীল জীবনের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে তাদের। এখান থেকে অনেক শিশু অল্প বয়সেই অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। পরবর্তী সময়ে মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে। লিপ্ত হয় মাদক বহনের মতো কাজেও।

শিশু আইন ২০১৩ অনুসারে- কোনো ব্যক্তি যদি কোনো শিশুকে ভিক্ষার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন বা কোনো শিশুর দ্বারা ভিক্ষা করান অথবা শিশুর হেফাজত, তত্ত্বাবধান বা দেখাশোনায় নিয়োজিত কোনো ব্যক্তি শিশুকে ভিক্ষার উদ্দেশ্যে নিয়োগদানে প্রশ্রয়দান বা প্রদান করেন, তাহলে সেটি অপরাধ বলে গণ্য হবে। এ অপরাধের জন্য ঐ ব্যক্তি অনধিক পাঁচ বছরের কারাদণ্ড, অনধিক এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

জেলা সমাজসেবা কার্যালয় চট্টগ্রামের উপ-পরিচালক মো. ফরিদুল আলম বলেন, উপার্জনের সহজ মাধ্যম হিসেবে ভিক্ষাবৃত্তিকে বেছে নেন অনেকে। দেখা যায়- গ্রামাঞ্চল থেকে শহরে এসে কেউ কেউ এ কাজে লিপ্ত হন। তবে ভিক্ষাবৃত্তি রোধে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। কাউকে ভ্যান, কাউকে দোকানসহ বিভিন্নভাবে উপার্জনের মাধ্যম করে দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, শিশুদের ব্যবহার করে ভিক্ষাবৃত্তি করানোও অপরাধ। তবে এক্ষেত্রে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা এ কাজে ঝুঁকছেন, তাদের নিরুৎসাহিত করতে হবে। যদিও সরকারের নানা উদ্যোগের ফলে পূর্বের তুলনায় ভিক্ষাবৃত্তি অনেকটাই কমে এসেছে। সেটি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।

Original News Link

Videos

মানবাধিকার কর্মী আমিনুল হক বাবুর উদ্যোগে সেলাই মেশিন প্রদান | SNTV

ঘরে ঘরে ফ্রি চিকিৎসা দিচ্ছে বাবুর মানবিক হাসপাতাল | Chittagong Live

Articles Cut

























Official Website of Official Website of Official Website of
Facebook-f

Contact Information

  • info@aminulhoquebabu.com
  • +88 01938393939 (WhatsApp)

Amir Ali House,
52, Nasu Malum Lane
East Madarbari, Chittagong

Website Menu

  • Home
  • About Me
  • News & Media
  • Photo Gallery
  • Contact

Get yourself connected

Subscribe to get latest update & news

Made with care by Web For All. Agency: Lead Bangladesh Inc. © Aminul Hoque (Babu) – 2024